For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)মধ্যে একটা মস্ত প্রভেদ আছে। যথার্থ কল্পনা, যুক্তি সংযম এবং
সত্যের দ্বারা সুনির্দিনটট আকারবদ্ধ-_কাল্পনিকতার মধ্যে সত্যের ভান
আছে মাত্র কিন্তু তাহা অদ্ভুত আতিশয্যে অসঙ্গতরূপে স্ফীতকায়।
তাহার মধ্যে যেটুকু আলোকের লেশ আছে Lad অংশ তাহার
শত গুণ | যাহাদের ক্ষমতা অল্প তাহারা সাহিত্যে প্রায় এই প্রধমিত
কাল্লনিকতার আশ্রয় লইয়া থাকে-_ কারণ, ইহা দেখিতে প্রকাণ্ড
কিন্তু প্রকৃতপক্ষে অত্যন্ত aq বিভূতিভূষণে এই তাতিশয্য অনেক CHC BCR! '“দেবযানে*র
আত্মব্যাপ্তি সম্পর্কেও এ কথা বলা যায়, Ba দেখিতে প্রকাণ্ড,
কিন্তু প্রকৃতপক্ষে অত্যন্ত লঘু শৈশবে মানুষের মনের কাছে অনেক কিছু এসে দাাড়ায়। মন
তার তখন সেগুলিকে নিয়ে নতুন জাগে। সে মনের কাছে এ
জেগে ওঠাট।ই বড়, অবলম্বনটা বড় কথা নয়। তাই মনের তখন
তার বাদ-বিচার নেই। তার জগতে তখন কল্পনা ও কাল্লনিকতায়
সীমারেখা টানা নেই । কাল্পনিকতার জগৎ তখন প্রকাণ্ড, এবং তার
কাছে মস্ত বড় সত্য। যত মনের বয়স হয় তত সে অভিজ্ঞতা
ও চিন্তা দিয়ে কাল্লনিকতা-পুণ সেই বিরাট wt 'শনির্দিষ্টি আকার-
বদ্ধ! করে। সেই কল্পনা যেমন WRT, তেমনি সংযত । মনের
এই balance যথার্থ কল্পনার পক্ষে অপরিহার্য। বিভূতিভূষণে
অনেক সময় এটি Wl হয়েছে। তার মনের একটা বড় অংশ
চিরকালই শিশু থেকে গিয়েছিল। সেই শিশুট৷ কাল্পনিকতায় আনন্দ
পেতো, তাই তিনি ওটা aca পরিহার করতে পারেননি। “দেবযানে”র
পরলোক-বাত1 এ কাল্লপনিকতার একটি বড় উদাহরণ। বিডুতিভূষণে এই অ-রাবীন্দ্রিক পরলোক-প্রীতি কোথা থেকে এল ? শৈশবের হিন্দুূ-্সংসক্কার তার পরলোকচিন্তার প্রাথমিক উৎস।
এটিকে তিনি লালন ও পুষ্ট করেছিলেন নানাবিধ চর্চায় । এই বিষয়টিকে ২০