প্যারাবোলা স্যার | Pyarabola Sir

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
দুর্গাবাড়ি দর্শন না করে গেলে সবই অসম্পূর্ণ। যেমন অসম্পূর্ণ স্ব্রমার তরফে একখানা বেনারসী খরিদ না করলে ৷ ছু-নৌকোয়-পা- রাখা টনি চক্কেতি তাই বাধ্য হয়ে পার্টিশানে মত দিয়েছিল। স্বয়ং স্ত্রীকে নিয়ে গিয়েছিল বেনারসী পটিতে; আর পাঙাজীর এঁ ছোকরার হেপাজতে নিতুন আর মাকে বিকেল-বিকেল রওনা করে দিয়েছিল রিক্সায় চাপিয়ে | ছুর্গাবাড়ির দিকে | ছোকরা ধড়মড়িয়ে উঠে বসে। Hota! চোখ রগড়িয়ে ঘুমটা তাড়ায় | তারপর নিঃশব্দে হাফপ্যান্টের পকেট থেকে বার করে দেয় were চিরকুট | পড়ে স্তম্ভিত হয়ে গেল টনি। স্বরম| চিরকুটখানা পড়েনি। তবু seta ছায়৷ পড়ে তার মুখে। মাতৃহ্বদয়ের প্রথম প্রশ্নটাই দাখিল করে : fier? নিতুন কই?! : ও কা বা ?-দরজাটা খুলে পাগাজীর ছেলেটি দেখিয়ে দেয়, খাটের উপর নিতুন নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছে। ছোকর।৷ বুদ্ধি করে ওর জ্কৃতো জোড়া ও খুলে নিয়েছে। : মা? মা কোথায় ?_ জানতে চায় স্থুরমা | পুনরুক্তি করে ছেলেটি : ও কা বা ? এবার তার তর্জনী দির্দেশ করছে টনি চক্কোত্তির হস্তধৃত কাগজখান৷ | টনি সেট! এবার বাঁড়িয়ে ধরে স্থরমার দিকে। অস্কুটে স্বগতোক্তি করে : এর মানে ? ৰ we চোখ বুলিয়ে নিল yam: “ছোট খোকা! ও” বৌমা। আমার জন্য চিন্তা কর না। আজ রাত্রে আমি হোটেলে ফিরছি aii বিশেষ কারণে ঘনশ্যামদাস ধর্মশালায় রাত্রে থাকব। চকের কাছে যাকে জিজ্ঞাসা করবে সে-ই দেখিয়ে দেবে। কাল সকালে একবার বরং এস। কথা আছে। নিতুনকে FI থেকে তুলে খাওয়াবার দরকার নেই৷ ও খেয়ে শুয়েছে। আশীর্বাদিকা মা ।” সমস্ত ভ্রমণ পথে এর চেয়ে বড় বিস্ময় নজরে পড়েনি thie Se



Leave a Comment