ভারতের চিরনূতন কাহিনী | Bharater Chiranutan Kahini

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
তোমাদের অস্ত্র চাই। শুধু লাঠিসোটা aaa কাজ হবে না। ওদের মত আমাদেরও কামান বন্দুক দরকার। সেই উদ্দেশ্য নিয়ে আমি Weal করব । সেখান থেকে কারিগর পাঠিয়ে দেব। পদচিহ্ন গ্রামে কারখানা বসিয়ে সেইখানে অস্ত্রশস্ত্র তৈরী করতে হবে । মহেন্দ্রের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। সেও আজ ব্রত গ্রহণ করবে। তিনি আরও জানালেন, মহেন্দ্রের সঙ্গে আরও একজন নবাগত তরুণকে তিনি দীক্ষা দেবেন | তিনি তাকে পরাীক্ষ! করে দেখেছেন, যুবকটি খাটি সোনা। এই তরুণ যুবা ছদ্মবেশে জীবানন্দের স্ত্রী--শাঞ্তি। স্বামী চলে আসবার পর তিনি marta ছদ্মবেশে মঠে এসে উপস্থিত হয়েছেন । উদ্দেশ্য স্বামীর সঙ্গে থেকে তার ACG সহায়ত) ক্রা। যথাদ্বীতে মহেন্দ্র এবং শাস্তির দীক্ষা হল। শাঞ্ডির নতুন নাম হল--নবীনানন্দ । দীক্ষার পর সত্যানন্দ মহেন্দ্রকে বললেন, এইবার আমাদের পরিক্ল্পনা মত কাজ কর। পদচিষহ্কে গিয়ে দুর্গ তৈরী কর। সেখানে কামান বন্দুক তৈরী হবে, আর সম্ভানদের অর্থভাণ্ডারও সেইখানে থাকবে | মহেন্দ্র স্বীকৃত হয়ে প্রস্থান করলেন। অন্য সকলে যে যার কাজে চলে গেল । তখন সত্যানন্দ শাস্তিকে কাছে ডেকে বললেন, ছি মা! আমার সঙ্গে প্রতারণা! শাস্তি বললেন, প্রভু, এমন দোষই বা কি করেছি। স্ত্রীলোকের বাহুতে কি শক্তি থাকে না 1 সত্যানন্দ বললেন, তাই নাকি! আচ্ছা, পরীক্ষা! দাও তো cafe তিনি শাস্তিকে একটি ইস্পাতের age এবং লোহার তীর দিয়ে বললেন, এই ধনুকে গুণ দাও, তোমার শক্তি দেখি। ১২



Leave a Comment