তিতাস থেকে ত্রিপুরা | Titas Theke Tripura

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পুত wean মূর্খ থাকলে মাইনষে কি কইব। এই জাতীয় কথা তখন মুল্যহীন প্রলাপের মতো মনে হতো মাখনের কাছে । যজমানের ছেলে হাছনী নমস্থদ Al হয় নন্দ দাসের সাথে ছুটে যেতো তিতাসের পাড়ে। FA Acer কিনারে কিনারে! কচ্ছপ, কাছিমের ডিম খুজতে | তিতাসের বিস্তীর্ণ চরে কাশবনের কাছে কাছে এটেল মাটি বা বালু খুঁড়ে গর্ত করতো কচ্ছপ MST মধ্যে ডিম ছেড়ে বালু দ্বিয়ে মুখ বন্ধ করে দিতো । তখন আশ্বিন কাতিক মাস । নদীর জল কমতে থাকে । পাড় ভাঙ্গার ভয় থাকে না। জলে ডুবিয়ে পলিমাটির আস্তরণ জমে না। তথনই কচ্ছপ ডিম পাড়ে। গর্তের মুখে মাটি চাপা দিরে কাছিম চলে যায়। কখনো গর্তের ওপর acta আ্আচড়ের দাগ থাকে । কখনো আবার বৃষ্টিতে ধুয়ে নিয়ে ate জ্যৈষ্ঠ মাসে ডিম ফুটে TWH বেরয়। তার আগেই মাখন ছুটতো ডিম খুজতে | ভোরের দ্বিকে তিন বন্ধু মিলে জলের কিনারে কিনারে হাটত। যেতে যেতে SATA পেয়ে যেতো কচ্ছপের গর্ত | খুঁড়ে খুড়ে বের করতে এক একট) গর্ত থেকে বিশ পঁচিশটা ডিম। মাখনের উপোসী মুখটা কেমন যেন উজ্জ্বল হয়ে উঠতো অদ্ভুত খুশীতে ৷ নন্দ জিজ্ঞেস করতো, ডিম পাইছনি ঠাকুরবাই । মাখন তখন জরাব দিত, ডিম না৷ বেডা সোনার খনি পাইছি । বাড়ী এসে দেখে Fw ব্রাহ্মণের মেজাজ চড়।। গামছাবীাধ। ডিমের CHa খুলতেই ব্রাম্মণ খুশী ভরা চোখে তাকাতে ৷ রাগের ছাপ মিলিয়ে গিয়ে খুশীর ঝলক ছড়িয়ে পড়তো মুখে । ছেলেকে শাসন করার নৈতিকতা কেমন যেন দুর্বল হয়ে পড়তো । আদরমাণা গলায় বৌকে বলতো, হুনছনি, পোলাডা রাইতঅ কিছু খাইছে ai) কডা ডিমের aul বানাই দেওচাইন | কখনো BOS ভাস্ছের বাদলঝরা রাতে ডিঙ্গি নৌকা বেয়ে। বৈশাখে বোনা বর্ষাল ধান জল বাড়ার সাথে সাথে বেড়ে ওঠে । দশ হাত জল গভীর ae ult গাছও বাড়ে দশ হাত। ধান গাছের ফাকে বা সাপল৷ ফুলের ফাকে ফাকে এক ঠোটের Waa মাছের ATS ছুটে বেড়ায় । কেউ বলে কাকিয়া মাছ। নৌকায় মশাল দেখে দিশেহারা হয়ে মাছের ঝাক আসতো নৌকার পাশে । eri দিয়ে বিধে বিধে নৌক৷ ভরা শুরু Aw রূপালী মাছের ১৪



Leave a Comment