বাণী ও বিচার | Bani O Bichar

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
০১৪ ১২১১ সালের ৮ই বৈশাখ রাণী রাসমণির বিবাহ হয় এবং ১২৪৩ সালে রাজচন্দ দাসের অকস্মাৎ মৃত্যু Sy, সুতরাং ৪৩ বা ৪৪ বৎসর বয়সে রাণীর স্বামীবিয়োগ হয়। রাণী ছিলেন প্রত্যুৎপন্নমতির অধিকারিণী, বৃদ্ধিমতী ও দূরচৃকটিসম্পন্না অসামাল্যা নারী। স্বামী রাজচন্দ্র সে'কথখা জানতেন। রাজচন্ড্রের মৃত্যুর পর তার বিশাল জমিদারী ও ব্যবসা-বাণিজ্য প্রভৃতির সত্ব ও ভার তাই রাণীর উপরই পড়ে | নানা বাধা-বিপত্তি ও প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যে রাণী দক্ষতার সঙ্গে সকল-কিছু কর্ম ও কর্তব্য পরিচালনা করতেন। as স্বামী সারদানন্দ মহারাজ “শ্রীরামকম্টলীলাপ্রসঙ্গ'-গ্রন্থে এ সমন্ধে লিখেছেন : “কলিকাতার দক্ষিণাংশে জানবাজারপল্লীতে প্রথিতকাতি রাণী চুয়াল্লিশ বৎসর বয়সে বিধবা হইয়াছিলেন; এবং তদবধি স্বামী ৮রাজচন্দর দাসের eres সম্পত্তির তত্বাবধানে স্বয়ং নিযুক্ত! থাকিয়৷ উহার সমধিক শন্রীবদ্ধিসাধনপূর্বক তিনি জল্সকাল মধ্যেই কলিকাত!বাসিগণের নিকটে স্বপরিচিত] হইয়া উঠিয়াছিলেন ”* কুমারহট্র-হালিশহর উচ্চবিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত “স্মারক-গ্রন্ব' থেকে উদ্ধৃত ক'রে বলি : “নানাবিধ জনহিতক্র কার্যের জন্য, অপূর্ব দানশীলতার জন্য, ন্য্যায়নিষ্টা ও তেজস্বীতার জন্য এবং একনিষ্ঠ ধর্মাহুষ্ঠানের জন্য রাণী রাসমণির নাম ভারতের আদর্শস্থানীয় । পুণ্যপ্নোকা! মহীয়সী রমনীসমাজের অগ্রগন্ম!। তাহার yeas কীতির নিদর্শন দক্ষিণেশ্বরে কালীবাড়ী প্রতিষ্টা শ্রীরামকৃষ্ডের পুণ্য-আবির্ভাবের অগ্রদূতরূপে, তাহার পালয়িত্রী মাতৃস্বরূপিণী- act, friars] ভবতারিণীর প্রতিষ্ঠাত্রী সেবিকারপে, শ্রীরামকৃষ্ণকথিত জগজ্জননীর অঞ্ট-নায়িকার অন্যতমারপে মহীয়সী আদর্শরমণী রাণী রাসমণি দেবীর পর্যায়ে গণ্য হইয়। 'প্রাতস্মরণীয়| পুণাল্লোকা' আখ্যায় ভারত, বহির্ভারত তথা সারা বিশ্বের পূজণীয| হইয়|! আছেন ।* “att রাসমণি তাহার দক্ষিণেশ্বরে প্রতিষ্ঠিত কালীবাড়ী প্রথমতঃ হালি- শহর বলিদাথাটাস্থিত প্রসিদ্ধ “সিদ্ধেশ্বরী -কালীকেই আশ্রয় করিয়া তাহার পিতৃভূমির ভাগীরথীতীরেই মন্দির প্রতিষ্ঠা করিবার সংকল্প করেন । তাহ! হইলে tele কুমারহট্রের ধর্মবির্বতনকেন্দ্রের সর্বাঙ্গীনতা পূর্ণভাবেই ase হইত | কিন্তু শোনা যায় যে, ব্রাহ্মণপ্রধান কুমারহট্রের (হালিশহরের ) a) প্রীত্রীরামকৃষ্ণলীলাপ্রসঙ্গ, ১ম ভাগ (১৩০৭ ),পৃ ve



Leave a Comment