আত্তিলিও গাত্তির আফ্রিকা | Attilio Gattir Africa

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আমরা CATT TS চারজন কয়েদী SS এত মাল বইবার জন্যে আমাদের আরও লোকও দরকার। এ চারজন BATT লোক সংগ্রহ করতে লাগল। কয়েক- ঘণ্টার মধ্যে দাতের বা পেটের WAI আরোগ্য, নানারকম ছোটখাট উপহার বিশেষ করে তামাক ওদের আকৃষ্ট করত । আরও একটা আকর্ষণ ছল | ভালো বেতন এবং তা Tala so সময়ে ANY মায়ে দেওয়া । আমাদের মালবাহীর অভাব হলো AT তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক- বেশ সহজ হলো | কোথায় কোথায় গুহা আছে এবং কোন: জঙ্গলে TS পশু আছে এ খবরও তারা Hes আরম্ভ করল । মালবাহীদের একজন সর্দার ছিল | সে আমাদের ATS খুব কৃতজ্ঞ far কারণ আমরা তার চারাঁট ছেলেকে জেল থেকে TLS করে ALATA । সদর বলত ওরা Tamra, ওদের মিথ্যা সাজা দেওয়া হয়োছল | যেসব ard erat ওদের জানা ছিল না CHAT AGS’ বার করবার জন্যে ANTS তার লোকদের আদেশ করত | আমরা ভুলেও ওদের কাছে কাবেনা “PUIG উচ্চারণ করতুম না । প্রাতাঁদন সকালে পেটভরে ব্লেকফাস্ট করে আঁম, বল ও প্রফেসর গুহা পাঁরদর্শনে সঙ্গে দ:জন মালবাহী নিয়ে TA পড়তুম | হাতে থাকত শান্ত- 'শালী টচচ* ও রাইফেল এবং পিস্তল । আম দুজন মালবাহী TAST না, আমার সম্বল ছিল জামান | এইভাবে কম সময়ের মধ্যে অনেক গুহার মধ্যে ঢোকবার TANT CAST | প্রাতাঁদন নতুন আ্যাডভেণ্টার, নতুন আঁভজ্ঞতা, রোমাণ্ট | মালবাহ্ীরা কেউ TA প্রবেশ করত না এমন ক জামানও নয়, তবে আমাদের বিশেষভাবে নজর রাখতে হতো যাতে ওরা ANT ATA! WAM থেকে বোরয়ে আসবার পর ওদের MTA না পেলে পথ চনে ক্যাম্পে ফেরা অসম্ভব | 'পশ্রেনাইটের রাজ্যে পথ চেনা খুবই BOA | TRA ঢুকে SHS চালানো কাজটা মোটেই সুখকর AH HAY ভ্যাপসা হাওয়া, গরম, মুখে বাদুড়ের ধাক্কা,কশকড়াবছে ও faqs মাকড়সার অত্যাচার এবং কোনো TERA জন্তু বা বষান্ত সাপ অন্ধকারে যে কোনো সময়ে আক্তমণ করতে AC | অন্ধকারে মাথায় আঘাত লাগে, CLG খেয়ে পড়তেও হয়। মাঝে মাঝে মনে হয়, দর ছাই,1ক হবে গুহা ACH! আমাদের মালবাহী যুবক গল ও জামাানিরও তাই মত, তারা বলাবাঁল করে মুশুঙ্গুরা দক খুজে বেড়াচ্ছে ? WATT AGH গজের মধ্যে যেতেই তাদের আপাঁত্ত। WAT থেকে তারা দূরে দশাড়য়ে অপেক্ষা করবে, আর এক পাও এগোবে না, তাদের মুখের চেহারা বদলে যাবে, নজেদের . মধ্যে ফসাঁফস করে কথা বলবে, হাজার ' অনুরোধ করলেও আর এক পা-ও এগোবে না | তারা কুসংস্কারে আচ্ছন্ন তো বটেই এবং TAT ঢুকে আমাদের যে আঁভজ্ঞতা হয়েছে তা দেখে বা শুনে কারই ১৮



Leave a Comment