গুরু-শিষ্য-সংবাদ (ব্রহ্মবিদ্যা ) [সংস্করণ-২] | Guru-shisya-sambad (brahmavidya) [Ed.2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
প্রথম অধ্যায় কিছুরই অভাব নাই; তিনি সনর্ধ-রূপী--তিনি এক অথচ বহু। এবস্বিধ চিচ্ছক্তিবিশিষ্ট ara ঈশ্বরসংজ্ঞা হয়। ব্রম্ম যে আপনাকে অনন্তরূপে স্বীয় চিচ্ছক্তির দ্বারা দর্শন করেন, তাহার ছুই প্রকার ভেদ আছে। একটি Favored দর্শন, অপরটি ব্যষ্টিভাবে দর্শন। পরস্ত সমষ্টিতাবে দর্শনকর্তারপেই তাহার ঈশ্বরসংজ্ঞা হয়; ব্যষ্টি-দর্শনকর্ত/রূপে তাহার জীবসংস্ঞা হয়। এই ব্যষ্টিরপ দর্শন পুনরায় দ্বিবিধ :--স্বরূপে দর্শন এবং ভিন্নরূপে দর্শন--স্ব অর্থাৎ ব্রহ্মরূপে ও তত্তিন্ন রূপে । জীব যে অবস্থায় স্বরূপে (SATA) সমস্ত দর্শন করেন, সেই অবস্থায় তাহাকে মুক্ত বলে; যখন ভিন্নরূপে দর্শন করেন, তখন তাহাকে TH বলে। এই Terra তাহার স্বীয় স্বরূপজ্ঞানেরও অভাব থাকে। দৃশ্যবর্গকে ভিন্নরপে ( ব্রহ্ম হইতে ভিন্নরপে ) যে দর্শন, তাহাকে অবিষ্যা বলে। aca চিতশক্তির কদাপি অভাব হয় না, ইহ তাহার স্বরূপগত। ome, চিচ্ছক্তিকে স্বভাবতঃই দ্বিরূপ afm বর্ণনা করিয়াছি, একরূপে ঈশ্বর, অপররূপে জীব | সুতরাং scat ঈশ্বরত্বও নিত্য এবং Pays নিত্য । ae জীব নিত্য হইলেও, বন্ধাবস্থা ও মুক্তাবস্থা৷ এই অবস্থা- ভেদ জীবের আছে; ঈশ্বরের সেই ভেদ নাই। বসদ্ধাবস্থায় জীবের স্বীয় স্বরপের ও দৃশ্তযবর্গের ব্রহ্বরূপতার উপলব্ধি হয় না; মুক্তাবস্থায় ব্রহ্ম রূপতার জ্ঞান হয়। ব্রহ্মরূপে দর্শন নিত্য আনন্দদায়ক । ঈশ্বরের এই দর্শনের অভাব কদাপি না থাকাতে, তাহার আনন্দেরও অভাব কদাপি নাই। ae এই আনন্দকে ব্রহ্ম হইতে পৃথক্রপে অস্তিত্বনীল পদার্থ বলিয়৷ তাহার চিতশক্তির দ্বারা তিনি অনুতব করেন না। Sas দৃষ্ট ও We উভয়। আনন্দও ব্রহ্ম । TE SH যে চিতশক্তিযুক্ত, ৩



Leave a Comment