বাঙ্গালীর ইতিহাস (আদি পর্ব) | Bangalir Itihas (Adi Parba)

পরিচয়-পত্র অধ্যাপক নীহাররঞ্জন রায়ের “বাঙালীর ইতিহাস” একখানি অমূল্য are) বহু বৎসর ধরিয়! ইহ! আমাদের অবশ্য-পঠিতব্য প্রামাণিক পুস্তক বলিয়৷ গণ্য হইবে, এবং ভবিষ্যৎ এঁতিহাসিকের পথনির্দেশ করিবে | নীহাররঞ্জন বিনয়ের সঙ্গে বলিয়াছেন, “--আমি কোনও নূতন শিলালিপি বা তাম্রপট্টের সন্ধান পাই নাই, কোনও নূতন উপাদান আবিষ্কার করি নাই ।---যে- সমস্ত তথ্য ও উপাদান পণ্ডিত-মহলে অল্পবিস্তর পরিচিত ও আলোচিত, প্রায় তাহা হইতেই আমি সমস্ত তথ্য ও উপকরণ আহরণ করিয়াছি ।---আমি ey প্রাচীন বাংলার ও প্রাচীন বাঙালীর ইতিহাস একটি নুতন কার্যকারণসম্বন্কগত যুক্তিপরম্পরায় একটি নুতন দৃষ্টিভঙ্গির ভিতর fra বাঙালী পাঠকের কাছে উপস্থিত করিতেছি মাত্র ।:--এই যুক্তি ও দৃষ্টি অনুসরণ করিলে প্রাচীন বাঙালীর ইতিহাসের সামগ্রিক aircrew রূপ দৃষ্টিগোচর হয় 1 নূতন নূতন উপাদান প্রায়ণ আবিষ্কৃত হইতেছে ৷ --আমি শুধু কাঠামো রচনার প্রয়াস করিয়াছি-_ভবিষ্যৎ বাঙালী এঁতিহাসিকেরা ইহাতে রক্ত- মাংস যোজনা করিবেন, এই আশা! ও বিশ্বাসে ।:-- (২৪-২৫প্র)। মনীষার যে সমৃদ্ধি এই ace TER, সেই সমৃদ্ধি যাহার আছে তিনি বিনয়ী হইবেন, ইহা বিস্ময়ের বিষয় নহে । তবু, নিংসংশয়ে বল্গিতে পারা যায় যে, যতদিন পর্যন্ত" আরও নূতন তথ্য প্রচুর পরিমাণে আবিষ্কৃত না হইবে, যতদিন পর্যন্ত স্থদীর্ঘ গবেষণার খ