মানসিক স্বাস্থ্যবিজ্ঞান [সংস্করণ-৮] | Manasik Swasthabigyan [Ed. 8th]

© মানসিক স্বাস্থ্যবিজ্ঞান অনেক শিক্ষার্থী শিক্ষকের নির্দেশ ৰা স্কুলের eins ঠিকমত সেন BATS পারে না। তাঁর ফলে তাঁরা অবাধ্য বা ছুর্বিনীত হয়ে ওঠে। কেউ কেউ মানমিক অপসঙ্গতির জন্য বিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা SH করে। আবার এমন অনেক aay ব্যক্তি আছেন যারা কর্মজীবনের দায়িত্বের চাপে বাস্তব জীৰনের সঙ্গে মঙ্গস্ভিবিধানে অসমর্থ হয়ে মানসিক রোগগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। এমন অনেক ব্যক্তির সন্ধানও পাওয়া যায় যাদের রোগের কোন দেহিক কারণ খুঁজে পাওয়া ate না এবং সার ফলে তাদ্বের মানসিক রোগীর শ্রেণীতে ফেল] হয়। আমাদের সমাজে মানসিক অসুস্থতার এই ধরনের অসংখ্য ঢচৃষ্টান্তের উল্লেখ করা যেতে AeA) এ কথা বল চলতে পারে যে আমাদের চতুষ্পাশে জনসমাজের ঈর্ষা, ঘৃণা, ACME, AVG, অতিরিক্ত মদপান, কলহপরায়ণতা, পরনিন্দা, রুক্ষ মেজাজ, কর্মে জনাসক্তি, SAAS, BABS প্রভৃতি যে সব লক্ষণ দেখা যায় সেগুলিকে মানমিক স্বাস্থ্য ঘটিত সমস্যার গুরুতর লক্ষণ বল] চলে | সমাজজীবন যাপনে মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষার গ্ৰরয়োজনীয়তা আরেক দিক দিয়ে ঞএতিঠঠিত sa যায়। যদি কোন শিশু কোন রকম মানসিক বৰেোগে আক্রান্ত হয় এবং aff তার যাথাপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা না করা হ্য় তাঁংলে oF কালক্রম সাম[জের পক্ষে বিপদজনক হয়ে দাড়াতে পারে। মানসিক স্বাস্থ্য" বিজ্ঞানের নিয়ম কাঙ্কনে অনভিজ্ঞ থাকলে তার মা বাবা ভাই বোন ও ঘঅনল্যান্ত আত্মীয়েরা তার সমস্ত|টিকে aizavs দৃষ্টি দিয়ে কখনই বিচার করতে পারবেন না এবং বল] বাহুল্য যে তার প্রতি তাঁরা অবিচার করবেনই। স্কুলেও aie মানসিক স্বাস্থ্যবিজ্ঞানের চর্চা না থাকে তাহলে শিক্ষক তাকে লেখাপড়ায় অমনোযোগী, ATA বা] একগুয়ে বলে॥মনে করবেন এবং তাঁদের কাছে সে হয়ে দাড়াবে অবাঞ্ছিত। তার ফলে সে কোনদিন তাল শিক্ষা Ate করতে পারবে না এবং বড় হলে কর্মজীবনে ভাল চাকুরীও তাকে কেউ দেবে না। ফলে সমাজের নিয় সরে তার জীবনযাত্রা লীমাবদ্ধ থাকবে। পরে হয় সে কোন নেশায় আমক্ত হবে fe-ay pha জুয়াচুরি, প্রভৃতি অপরাধগপ্রবণতার দিকে yaa কালক্রমে সে সমাজের একটি প্রথম স্তরের শত্রু হয়ে দাড়াতে পারে। কিন্ত aft যথা সময়ে এই ছেপ্টেরই রোগ নির্ণয় কর| হত এবং সেই রোগের উপযুক্ত চিকিৎসা করা হত তাংলে সে সমাজের একজন HAVA এবং AGS AKT হয়ে উঠতে পার *। Weve গবেষণা থেকে জান] গেছে যে সব ব্যক্তি পরিণত ব্য়নে অপরাধ § কাজ করে তারের মধ্যে অধিকাংশই অল্প বয়সে কোন না