For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)SAAT সমস্ত কথা গোগ্রাসে গিলতে থাকলেও আর চুপ করে
থাকা সম্ভব হয় ন| অঞ্জনার পক্ষে SSS সে চঞ্চল হয়ে ওঠে এবং
একটা অনুমানকে fete করে এই প্রশ্ন তুলে TW | না, ঠিক তা নয়।-_অঞ্জনার সেই অমুমানকে বাতিল করে দিয়ে
কাহিনীর পরবর্তী অশেটুকু আবার বলতে থাকেন অমরেশবাবু। অন্ধকার নেমে আসছে । এমনি সময় বাবার চোখে “পড়ল,
একটা রয়েল বেঙ্গল টাইগার হরিণ শিকারের লোভেই এগিয়ে
চলেছে। টোপের দিকে আকৃষ্ট হলেই গুলী ছোড়া হবে বাবা
তেমনভাবেই বন্দুকের তাক কষছিলেন ৷ কিন্তু বাঘটা ভারি চালাক |
এ টোপের দিকে না এগিয়ে কোথায় যে সে মুহূর্তের মধ্যে অদৃশ্য
ইয়ে গেল তার কোনো হদ্দিশই করে উঠতে পারলেন মা বাবা।
এর পরে আর স্বন্দরবনের জঙ্গলে AF চলেনা । তাই এ FAT
হরিণটাকে নিয়েই যখন ফিরে আসার উদ্ভোগ হলো সহসা
পথ চলতে চলতে ভোলার শস্ শব্দে সবাই থমকে wv!
Sy), ভোলা ঠিকই ' ঢেখেছে, একটা ডোরাকাটা বাঘ খালের দিকে
এগুচ্ছে জল খাবার জন্যে । একই সঙ্গে সবার দৃষ্টি গিয়ে পড়ল
বাঘটার দিকে | cote ততক্ষণে বন্দুক তুলে তাক করে নিয়েছে,
ট্রি গার টিপে দিয়েছে এক নিশ্চিত স্থযোগ বুঝে | নিশ্চিত স্থযোগ বলছেন, তা'হলে নিশ্চয়ই মারা পড়েছিল
বাঘটা !1-_ জানবার aD অদ্ভুত রকমের একটা আগ্রহ প্রকাশ পায়
শৈবালের এই কথায় এবং তার এই কথা বলার স্থুর ও ভঙ্গিতে | না, আসলে বাঘটা মারা পড়েনি । মরতে মরতে ভোলা বেচারা
কোনো রকমে বেঁচে গিয়েছে। কী সর্বনাশ ! আচ্ছা বলতে পারেন অমরেশবাবু, কী দরকার
নিজেদের কীবন বিপন্ন করে এমনিভাবে বাঘ-ভালুক শিকার করে
বেড়ানোর চমকে উঠে অমরেশবাবুকে থামিয়ে দিয়ে প্রশ্ন করে
অঞ্জনা | ১৪