ভারতচন্দ্রের অন্নদামঙ্গল | Bharatchandrer Annadamanga

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১৮ ভারতচন্দ্রের অশ্নদামঙ্গল সমস্ত জীবনের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার সার, জীবনের প্রতি অপরিসীম সুস্থ আকাঙক্ষার সুচারু শিল্পিত প্রকাশ। বেদ লয়ে ata রসে ব্রহ্ম নিরূপিলা। সেই শকে এই গীত ভারত aden এরপর আর আট বছর মাত্র বেঁচেছিলেন কবি। ১৩৭৪ শকে বাংলা ১১৫৯ সালে (১৭৬০ খ্রি.) ৫০ বছর বয়সে VA রোগে ও শেষ সময়ে ভস্মক রোগে Terre হয়ে পরলোক গমন করেন। যশ ও খ্যাতির মধ্যগগনে তখন কবির অবস্থান। কবির শেষজীবন সম্বন্ধে ঈশ্বর গুপ্ত তার কবিজীবনী-তে লিখেছেন : “মরণের কিছুদিন পূর্বে ভারতচন্দ্র সংস্কৃত নাটকের পদ্ধতিক্রমে মহিযাসুরের যুদ্ধ বর্ণনাচ্ছলে সংস্কৃত ও হিন্দি-মিশ্রিত বঙ্গভাষায় চণ্ডীনাটক' নামে এক গ্রষ্থ রচনা আরম্ভ করেন। তাহার ভূমিকা ও যুদ্ধের আড়ম্বর মাত্র প্ররচন করিয়াই মৃত্যুর গ্রাসে পতিত হইলেন।” জীবন-তৃষিত কবি, তবু way জীবনে তৃষ্ণার পানপাত্র জীবনরসে পরিপূর্ণ করে নিয়েছিলেন | বিচিত্র অভিজ্ঞতা-খদ্ধ জীবনদর্শন। Seq বুদ্ধির শানিত অস্ত্রে জীবনকে চিরে চিরে তিনি তার সমগ্র কাব্যসাধনায় দেখিয়ে দিতে চেয়েছেন কোথায় জীবনের সত্যস্বরাপ আর কোথায়ই বা মিথ্যার ছলনায় আত্ম-খগুনের নিদারুণ লাঞ্ছনার জ্বালাধরা TS |



Leave a Comment