বাংলা পাঠন-পদ্ধতি | Bangla Pathan-paddhati

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১০ বাংলা পাঠন-পদ্ধতি গান আমার শোনা অভ্যাস ছিল, সে সখের দলের গান নয়। তাই আমার মনে কালোয়াতি গানের একটা ঠাট আপনা আপনি জমে উঠেছিল | [-- রবীন্দ্রনাথ | “দাড়িয়ে ছিলুম চণ্ডীমণ্ুপের বারাগুয় ৷ জন দশ বারো Case জমায়েত হয়েছিল পূর্বদিকে, ভোগের দালানের ভগ্নাবশেষের সুমুখে ; পশ্চিমে শিবের মন্দির, যার পাশে বেলগাছে একটি ব্রহ্নদৈত্য বাস করতেন, যীর সাক্ষাং বাড়ীর দাসী চাকরাণীরা কখনো! কখনো বাতদ্বপুরে পেত--ধোয়ার মতো যীর ধড়, আর কুয়াসার মতো যার জটা | [ —eray চোধুরী ] “বাবা বারু-মানুষ । নতুন বাবু, রূপো-বীধানো ছড়ি হাতে নিয়ে বেড়ান, কৌচা বীা-হাতে নিয়ে ; ঘড়ির চেন ঝোলে বুকে, হাতে থাকে ঝক্মকে আংটি । প্রজাপত্তরের কাছে খুব খাতির | [ —fagfogas বন্দ্যোপাধ্যায় ] “তারপর কৃষ্ণ বললেন, এই সভায় যে সকল মহীপাল আছেন তারা বলুন আমার বাক্য ধর্মসংগত কিনা ও অর্থকর কিনা ৷ মহারাজ ধৃতরাষ্ট্র, আপনি ক্ষত্রিয়গণকে HAT থেকে মুক্ত THT! ক্রোধের বশীভূত হবেন না। [-_রাজশেখর বসু] “চতুদিকে erga কাণ্ড ; কিন্তু নিঃশব্দে । মেঘে-মেঘে আকাশে আকাশে পাহাড়ে-পর্বতে ঘর-বাড়িতে এমন কি জলে-বাতাসে এই যে বিরাট অগ্নি- Sted) হয়ে যাচ্ছে, তাকে নেভাবার জন্য চেঁচামেচি চীৎকার হচ্ছে না, আগুনের তাপে কাঠ বীশ ফেটে যাওয়ায় ফট্ফট্‌ দুদ্দড়াম শব্দ হচ্ছেনা, এ যে লেকের পাড়ে সোনালী বেঞ্চিতে বসে আছে মেয়েটি, তার সাদা ফ্রকে আগুন লেগেছে, সেও চীৎকার করে কেঁদে উঠছে না। একী কাণ্ড! [ পঞ্চতন্ত্র সৈয়দ মুজতবা আলী ] আজকাল ছাত্রছাত্রীদের লেখায় সাধু ও চলিত বাংলা হামেশা মিশে যাচ্ছে । সাধু ভাষা ও চলিত ভাষা উভয়ের মধ্যে শব্দ প্রয়োগে অনেক মিল থাকলেও, ভাষা প্রয়োগের রীতিতে দুটিই পৃথক ও নিজ নিজ নিয়ম মেনে চলে । লেখায় এই দুটি ভাষার মিশ্রণ নিয়ম বিরুদ্ধ । এ মিশ্রণের কারণ অনেক ঃ প্রাথমিক স্তরের পড়ার বই চলিত ভাষায় লেখা । মাধ্যমিক স্তরে ছাত্রদের পাঠ্য পুস্তকে ভাষার ক্রমবিকাশের ধারা অনুসরণ করে বিভিন্ন যুগের লেখকদের লেখা সংকলন করা হয়। তাতে গদ্যাংশ সুরু হয় ঈশ্বরচন্দ্রের গল্প দিয়ে আর শেষ হয় হাল আমলের কোন লেখকের গদ্যের নমুনা দিয়ে । পদ্যাংশ সুরু হয়



Leave a Comment