তন্ত্র-প্রভাব | Tantra-prabhab

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
কি কেউ জেনে শুনে | যারা ওকে জানে, যারা ওকে চেনে-_উনি কি ধরনের মানুষ | অননস্তদেবজীর সারা শরীর প্রকৃতি-_সমস্ত কিছু মায় চিন্তাভাবনা অবধি আনন্দে গড়া। চিরস্থায়ী ক্ষয়বয়হীন আনন্দে । ওর হাসিতে চোখেতে কথাবার্তায় আনন্দ-ধারা ঝরে পড়ছে সদাসর্বদা । যত নিরানন্দ যত অশাস্তি নিয়ে কেউ Urge না, ফিরে যেতে হবে তাকে পরিপূর্ণ পরিতৃপ্তি-শাস্তি-আনন্দে ভরপুর হ'য়ে । যে কোন কারণই ঘটুক না কেন, বিরক্ত হ'য়ে ওঠার যথেষ্ট যুক্তি খুজে পাওয়া গেলেও, কেউ কখনো দেখেনি সদাহাস্তময় অনস্তদেবজীর কপালে কোন বিরক্তির চিহ্ন ফুটে উঠতে। বা মুখ ভার করতে, বা রূঢ় ভাষা বলতে। _ সাদাসিধে পোশাক আশাক ৷ কাঁচাপাকা চুলে মাথাভতি। ছোট করে কাটা । দেখলে ভয় আসে না। কোন Baral কথা লুকিয়ে রাখতে মন চায় না। বলে না ফেলা পর্যন্ত শাস্তিস্বস্তি আসে না। ওর আদেশ-উপদেশ মনে অসম্ভব প্রেরণা এনে CHA | এনে দেয় অফুরস্ত কর্মশক্তি । আমে প্রবল ইচ্ছে শক্তি । wait দুঃসময় বিপদ কাটিয়ে ওঠে মানুষ সহজে | অননস্তদেবজী সকলের আপনজন ৷ সবার BUA মানুষ । সবার অভিভাবক। সব দেশই ওর দেশ Ae দেশের মানুষজন-_ ছোট-বড় আমির-গরিব-_সক্লেই ওর আপন থেকে অতি আপন | এই মানুষের কাছে ছুটে-ছুটে আসে ভাঙ্নুকিরণ। আসে যখন- তখন | আসে নয়নশোভাও। অননস্তদেবজীর অবারিত দ্বার সকলের জন্যেই খোলা। তাই রাতেও আসতে সাহস করেছে ভাঙ্কিরণ-নয়ন- শোভা | গান থামলো ৷ দরজাখোলারও শব্দ হ'ল | সুন্দর চোখের মানুষটি ওপর থেকে নেমে এসে নিজেই দরজা খুলে "দিয়েছে হাসিমুখে | Qo



Leave a Comment