ভারতীয় প্রাচীন চিত্রকলা | Bharatiya Prachin Chitrakala

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ভারতীয় প্রাচীন চিত্রকলা ৩ সাহিত্যে একদিকে যেমন প্রকৃতি হইতে সৌন্দর্য্য আহরণ করিতে একত্র সন্নিবেশের দ্বারা স্ুন্দরমুত্তি পরিকল্পনার কথা আছে, অপরদিকে তেমনি অন্তরের ধ্যানপরিকল্পিত রূপকে বাহিরের মুত্তি প্রদান করিলে যে শ্রেষ্ঠ সৌন্দর্য্য উৎপন্ন করা যায় তাহার কথাও উল্লিখিত আছে৷ শবুন্তলার রূপ বর্ণনা করিতে fara কালিদাস বলিতেছেন,- চিত্তে নিবেশ্য পরিকল্লপিতমসন্ত্তযোগা রূপোচ্চয়েন মনসা বিধিনা Soy | অর্থাৎ বিধাতা তাহার চিত্তের মধ্যে যে মুত্তিটি প্রত্যক্ষ করিয়া- ছিলেন সমগ্র BASIS দিয়! এবং তাহাতে প্রাণসংযোগ করিয়৷ “Fence গড়িয়াছিলেন। ভাবসন্লিবেশ না থাকিলে যে চিত্রের সাফল্য হয় না তাহ বর্ণনা করিতে faa কালিদাস বিদ্যুকের মুখে দুষ্যস্তের চিত্রের প্রশংসাস্থলে বলিতেছেন-_'সাহু বঅস্দ মহুরাবখাণদংসনিজ্জে৷ ভাবাণুীবেসা যদিও ভাব বা persona- lity এবং 21000017এর প্রকাশ ( expression ) চিত্রের একটি প্রধান অঙ্গ বলিয়া পরিগণিত হইত তথাপি প্রকৃতের যথান্ুবতিতার দিকেও চিত্রীর দৃষ্টি রাখিতে হইত। সামুমতী gues চিত্র দেখিয়৷ বলিতেছেন যে মনে হইতেছে যেন AA শকুম্তলা সম্মুখেই রহিয়াছে । saa দেখিয়া বিদ্ষকের এমন ভ্রম হইয়াছিল যে সে দণ্ডকাষ্টের দ্বারা তাহাকে মারিতে Vow হইয়াছিল । ইহা ছাড়া perspective বা . দেশবিনিবেশ ব্যবস্থাও লঙ্ঘিত হইত না।



Leave a Comment