বৈশালীর দিন [সংস্করণ-১] | Baishalir Din [Ed. 1]

কটাক্ষে থমকে দাড়িয়ে গেল উপালী, উপালী aren) cea প্রাসাদের ছটি ক্রীতদাসের ভেতর সবচেয়ে উন্নতদেহী, সরচেয়ে শক্তিমান। উপালীর টানা-টান! চোখ ছুটো ঈষৎ আরক্তিম। রাত্রে মাঝে মাঝে তার স্থরা! পান অভ্যাস আছে৷ মগরের নিকৃষ্ট মদিরা গৃহে তাঁকে দেখা যায়। সে রাত্রে সে আর কিছু আহার করে না। এসে শুয়ে পড়ে প্রাসাদের নিয্নভূমিতে ক্রীতদাসের শোবার ঘরে | সবাই ঠিক বুঝতে পারে ন।। সকলে জানেও a বিশেষ করে cath বিরঢুক তো জানেই না। জানে শুধু পটাচার। ৷ card বিরূঢ়কের পুত্র নেই। একমাত্র Sal পটাচার! ৷ যৌবনে অসাধারণ বুদ্ধিমত্তায় ced বিরঢ়ক ধীরে ধীরে প্রায় আঠারটি গুড়যন্ত্র স্থাপন করেছে। তার মালিক সে একা। আঠারটি গুড়যন্ত্রে যা .চিনি তৈরী হয়, তাতে শুধু বৈশালীর নয়, সমগ্র লিচ্ছবি রাজ্যের চিনির অভাব মেটায় বিরূঢক। দাম সম্বদ্ধে সে অত্যন্ত লোভীর মত লাভ করতে কোন দিনই চায়নি, তাই লিচ্ছবিরাজ তার ব্যবসায়ে কোন ব্যাঘাত তো করেনই না, বরং শ্রেষ্ঠী সম্মেলনে তাকে উচ্চ সম্মান দিয়ে থাকেন ater প্রথম বিরূঢ়ক ও তার স্ত্রী গৌতমীর খুবই মনোকৃষ্ট হোত একটি পুত্রের অভাবে | অবশেষে সেই মনোকষ্টের দরুণই হয়তে৷ বা faavs ভিক্ষুসঙ্ঘে গিয়ে পঞ্চলীল গ্রহণ করল । ভগবান তথাগতের শরণ নিয়ে সে প্রাণিহত্যা, চৌর্ষ, ren, yale মৃষাবাদ থেকে বিরত হয়ে পঞ্চনীলে প্রতিষ্ঠিত হোল। কখনো৷ সখনে৷ বিহারের উপাস্থানশালায় গিয়ে বুদ্ধের উপদেশ গ্রহণ করতো। বিরূঢ়ক তাই বৈশালীর সবচেয়ে ধার্মিক শ্রী । পটাচারাকে পুত্রের মত পালন করতো বির্ূঢক ৷ পটাচারা যা বলত, তাই হোত ৷ যা চাইত, তাই পেত Bers আবদারে পটাচার। হোল যেমন অভিমানী, তেমনি খামখেয়ালী। তার খেয়াল হোল একবার ছইশত রৌপ্যকাহন দিয়ে একটি সপ্তস্বর। ৫