সাহিত্য-চিন্তা | Sahitya-chinta

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
( 9 ) মধ্যে যশের আকাঙ্ক্ষা! প্রবল আকারে ধাকনে দ্বিধাগ্রাস্ত মনের Ste দিয়ে অনেকটা শক্তির অপচয্ন ঘটে, ফলে ayaa শিল্প-সুষ্টি অসম্ভব না হলেও নিতাস্ভ কঠিন ছুয়ে পড়ে। বিশেষ, যশের প্রকৃতি বড় বিচিত্র--_ “Fame, like a wayward girl, will still be coy, To those who woo her with too slavish kness, But makes surrender to some thoughtless boy, And dotes the more upon a heart at ease ; Ye love-sick Bards | repay her scorn for scorn, Ye Artists lovelorn! mad men that ye are | Make your best bow to her and bid adieu, Then, if she likes it, she will follow you !” যশের প্রক্কতি Awe এ উক্তি সেই তরুণ কবির, অকালে দীপ নির্বাণের সময়ে যিনি ভেবেছিলেন যে জলের উপরে তার নাম লিখিত হল। কিন্তু দেখা গেল যে তা হুয়নি। লেখক জীবনের শুরুতেই যারা যশ পান তারা সত্যই হতভাগ্য কারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সে বশ প্রথম প্রহরের পরেই Hla ছয়ে আসে, খ্যাতির পুনরাবর্তন কদাচিৎ ঘটে। তখন তাঁদের মন আর সুষ্টিকার্যের অন্গকুল থাকে না, অপনিয়মাণ খ্যাতির পিছে ছুটোষুটি করেই জীবনটা কেটে যায়। “লেখা ভাল হইলে যশ আপনি আসিবে ।”_-বলা সহজ্ব, কিন্তু কত দিন পরে আসবে, কি আকারে আসবে-_এ সব প্রশ্নের উত্তর তত সহজ নয়--অতানস্ত কঠিন। কীট্‌স ও শেলী অল্প বয়সে মারা যান, তখন যশ পাননি। আর দশ বছর বাচলেই যশের মুখ দেখতে পেতেন। ওয়ার্ডস্ওয়ার্থকে যশের জন্ত আরও দীর্থকাল অপেক্ষা করতে হয়েছিল- তবে নিজে দীর্ণজীনী ছিলেন বলে জীবিত অবস্থাতেই নিজেকে খ্যাতিমান দেখতে HN হয়েছিলেন। আসল কথা লেখককে একটু একরোধখা হতে era, কে কি বলবে না ভেবে নিজের নাক-বরাবর চলতে হবে, তাতে aft “sera মাঝে নিয়ে যায় পথ, ae আছে সেই মরণে।” নবীন লেথকের পক্ষে সব চেয়ে সঙ্কটের হচ্ছে “ভাই হাততালির” উদ্কানি। এ যুগে “তাই হাততালি” রাজনৈতিক দলের উৎসাহবাণীয়পে অবতীর্ণ। আধুনিক রাজনীতিতে দলে জনকতক কবি, লেখক, চিত্তকর, নৃত্যশিল্পী প্রভৃতি



Leave a Comment