কবিতার মুহূর্ত | Kabitar Muhurta

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পা তোলা পা ফেলা কবিতার একটা frre আবরণ আছে 1 তার ভিতরে প্রচ্ছন্ন রেখে অনেক কথা বলে নেওয়া যায়, অনেক আত্মপ্রসঙ্গ, কত বলেওছি হয়তো | কিন্তু ICD নিজের বিষয়ে লিখতে ভয় হয়, গছ এত সরাসরি কথা বলে, এত জানিয়ে দেয়। ক্লেবলই মনে হয় প্রকাশ্য করে এসব বলবার সময় নয় এখন | হাত থেকে কেবলই খসে যায় কলম, যে-ক্থাটুকু বলবার ছিল সেটুকুও ধরতে পারি না Sere) sn পর্যন্ত নিশ্চিত জানি না আর কটা দিন লিখতে পারব কবিতা | সক্লেই একদিন খেল ছলে সুরু করে কৈশোরে | তারই মধ্য থেকে কখন জেগে ওঠে শরীর, তার নিজেরও অগোচরে | না-শহর না-গ্রাম আমাদের সেই পল্মাপারের ছোট্ট জনভূমি, একদিকে নদী একদিকে বন, তার মাঝখানে বারো বছর বয়সে আমারও একদিন OF হয়েছিল ছম্দমেলানোর খেলা, একে- বারে দায়হীন, প্রগল্ভ ৷ বিষয়ের কোনো ভাবনা ছিল না তখন, যে-কোনো উপলক্ষই ছিল রচনার উপলক্ষ । এ-রচনার যে সঙ্গী ছিল না কেউ, এক হিসেবে সেই ছিল ভালো | খাতার পর খাতা ভরে উঠছিল কেবল তুচ্ছ আনন্দে । আর তারপর, প্রায় একসঙ্গেই পৌঁছল আমাদের যৌবন আর স্বাধীনতা | আর সেই আমার কলকাতায় সত্যিকারের পা দেওয়া | ভোর থেকে ছুপুর NTS ঘুরে Ya একদিন কলকাতা! দেখিয়েছিলেন বাবা, মনে mcs এই হলো রামমোহনের বাড়ি, এইখানে ছিলেন বিদ্তা- সাগর, এই জে।ডাসাকো 5 আর CNA পথের ধারে এসব কাটাফল যেন খেয়ো না কখনো । ছোটোব্লোর অন্ধকার উঠোনের ইজিচেম়াত্রে স্তম়ে যে পাজি বেলার আকাশ দেশাতেন বাবা, তার চেয়ে কত ভিন্ন এটা ৷ একদিন এই পৃথিবী না কি ছিল না, তারও আগে একদিন ছিল না এই গ্রহতারাময় বিশ্ব- লোক, এই FY স্তনে তখন বুক Shot হয়ে যেত হঠাৎ না-থাকাটা ছিল



Leave a Comment