লায়লী-মজনু | Layli-majnu

ed লায়লী-মজনু খাঁস্টাব্দ) প্রধান সচিব ছিলেন 1 হোসেন শাহ হামিদ থানকফে চট্টগ্রাম অঞ্চলে দুই ‘fie’ বা পরগনা জায়গীর দিয়ে চট্টগ্রামের 'অধিকারী” তথা প্রশাসক frye করলে হামিদ থান চট্টগ্রামে স্থায়িভাবে বাস করতে থাকেন। তারপর কয়েক বংশীয় রাজার শাসনের অবসানে চট্টগ্রাম হল গৌড়ের অধীনতা-মূস্ত এবং নিযাম শাহ্‌ হলেন চট্টগ্রামের নৃপতি। অবশ্য “খবল অরুণ গজেশ্বর' আরাকানরাজ রইলেন 'সভানের অধিকারী” অথাৎ চট্টগ্রাম তখন আরাকান অধিকারে এবং নিযাম চট্টগ্রামে আরাকান- রাজের নিযুক্ত বা স্বীকৃত শাসনকতা। চট্টগ্রামের পূর্বতন শাসক হামিদ খানের বংশধর মূবারক খানকে নিযাম করলেন তার 'দৌলত উজির” আর মুবারকের মৃত্যুর পর তার পুত্র বাহরাম খান পেলেন সে-পদ। নিযামের আমলে নগর ফতেয়াবাদ হিল রাজধানী । রাজধানীর AAAs গোটা চট্টগ্রামও হত ফতেয়াবাদ নামে অভিহিত। 'লায়লী-মজনু' রচনাকালে দৌলত উজির বার্ধক) সীমায় উপনীত। প্রহ্থসৃল্নে এর অধিক কিছু মেলে att এযাবৎ বিভিন্ন বিদ্বানের অলোচনায় যে-সব উপপাদ্য-সম্পাদ্য ও প্রতিজ্ঞা-অঙ্গীকার উপস্থাপিত হয়েছে, সেগুলো নিম্নরাপ ঃ ক. ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়ের কুমিক ৪৪২, বাঙলা একাডেমীর ৪৮, ৪৯ ও ৫১ সংখ্যক পাগুলিপিতে এবং সাহিত্যবিশারদ-বিধৃত ১৮৯৫ সনের পাঠে 'আওরঙ্গ wel’ তথা রাজ-প্রণঞ্তি মিলেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রমিক ৪৪১ সংখ্যক পাগুলিপির ৮ম পল্লেই রঃজ-প্রশসত্তি থাকার কথা, সে Hale wat গেছে। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের sao সংখ্যক পুথির আদ্যে ও অস্ত্যে কিছু পাঠ অলিখিত, ৪8৪ সংখ্যক এবং একাডেমীর Co সংখ্যক পাগুলিপি আদ্যন্ত খণ্ডিত। অতএব, এ সব-কয়টিতে রাজ-প্রশস্তি ছিল বলে অনুমান করা অসঙ্গত নয়। খথ. OFF মুহম্মদ শহীদুল্লাহ রাজ-প্রশপ্তিটিকে অরকুল্লিম বলে মনে করেন।*$ গ. ডক্টর মুহম্মদ এনামুল aod মতে “আওরঙ্গ শাহা” প্রশস্তিটি প্রশ্ষিপ্ত। এবং হামিদ খান ছিলেন চট্টগ্রামের এক অংশের (ফতেয়াবাদ অঞ্চলের) শাসনকত্তা। আর নেজামশাহ ছিলেন সুর বংশীয় স্বাধীন নরপতি। তিনি গৌড়ের “অদিন” (কুদিন) পাঠই গ্রহণ করেছেন ।*