মধ্যযুগের সাহিত্যে সমাজ ও সংস্কৃতির রূপ | Madhyajuger Sahitye Samaj O Sanskritir Rup

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
হয়তে৷ ব্যক্তিক ধিবাদের কারণ ঘটতে৷ নারী সম্ভোগ নিয়ে--জীবজগতে আমরা যেমনটি দেখতে পাই। তাছাড়া মনুষ্যসাতিতে কামই বিপদ-বিবাদের উৎস ৷ অ'দম-ইতভের স্বগচ্যুতি ঘটে কাম-চেতনা জাগার ফলেই । প্রথম পাখথিব বিবাদ ও নরহত্যার মূলে ছিল নারীর লাবণ্য। কাবিলের হাবিল-হত্যা দিয়েই শুরু ভ্রাতৃ-হননের তথা নরনিধনের | গ্রীক-হিন্দু পুরাণেও- রয়েছে দেব-দানবের নারীকেন্দ্রী বিবাদ-বিগ্রহের কাহিনী । ছোমার-বাল্মীকি- ব্যাসের কাব্যে নয় কেবল, দুনিয়ার রাপকথা, উপকথা ও ইতিকথার মূলেও রয়েছে পুরুষ-তোগ্য নারী । কাজেই “ভমি'র আগে ‘ons ছিল দ্বন্ব-সংঘাতের ber, তারপর পশুপালক ও কৃষিজীবী মান্ষেব জীবনে বিবাদ-বিপৃহের কারণ দাড়াল দুটো--জরু ও জমি । আরো অনেক পরে TSE হল আব একটি কারণ- তা হচেছ 'জওহর' | সংস্কারমুক্ত স্বৈরিণী নারীর যে-কোন পুরুষকে দেহ দানে হযতো আপত্তি ছিল না, fee সম্তানধাবণ ও লালনের জন্যে সে নিশ্চয়ই সহকারীর প্রয়োজন অনুভব করত। সেই আদি জৈব-জীবনে কে করবে কার সহায়তা ! তাই বোধহয সামাজিকভাবে নারী এক বিশেষ পুরুষের প্রতিই প্রীতি রাখত সাহায্য-সহযোগিতা লাভের প্রত্যাশায়। আজকের মতো ATH সচেতন কিংবা সূক্ষ্য না হোক, নারী কিংবা পুরুষ একেবারে দূর্লভ-দূরলক্ষ্য না হলে সেদিনও হয়তে৷ অবচেতন Sone একটা প্রেরণা ছিল। যদি এ অনুমান সত্য VA, BS হলে মানতেই হবে যে পুরুষ ও নারী মাত্রই অবিচারে একে অপরের কাম্যজন ছিল না। সেদিনও হয়তে পুরুষে stare বিরোধ- বিবাদের কারণ ঘটত যৌবনবতী স্বাস্থ্যসূন্দর নারীর রূপ-যৌবন উপভোগের দাবি নিয়েই । নারীও হয়তো ঝুকে পড়ত সবল-স্রূপ-পৌরুষ-দৃপ্তপূরুষের ais তাই আগপ্তবাক্যে 'জরু ও জমি Facet’ | অতএব নারী-সমস্যাই woes আদি ও গুরু সমস্যা-এ অন্যান অসঙ্গত নয়। তাই নিয়ন্ত্রিত কামচর্চার মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান খুঁজেছে আদি সমাজ। আদম-ইভের প্রতিবারের সম্ভান হত বিপরীত লিঙ্গের যমজ | তাদের মধ্যে বিয়ে হতে পারত না। আদিম বুনো বর্বর সমাজে যখন ব্যজ্জি-বিয়ে চালু হয়নি, তখন যে নিবিচার সঞ্জয়ের রেওয়াজ চালু ছিল, তাঁতে দেখা যার স্ব-ক্ল্যান: সঙ্গম ছিল টেব্‌ বা নিষিদ্ধ। দই ভিন্ন ক্লান্যের oy



Leave a Comment