মননস্তত্ত্ব ও সামাজিক অভিব্যক্তি [সংস্করণ-১] | Manastatwa O Samajik Abhibyakti [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
সামাজিক জীবনের ব্যবস্থার জন্য, wee sa, চারি বণ we হইয়াছিল, এই কথা অনেকে Waa হইলেও হইতে পারে। তবে আসল কথা এই যে তৎকালীন লোকে এরূপ মনে করিত না। তাহারা ত আমাদের মত কোন ব্যাপারের ate রূপ দেখিয়া সন্তুষ্ট হইত না, তাহারা {fas অন্তনিহিত অর্থ । জিজ্ঞাসা করিত--কিসের প্রতীক এই জাতি, ধর্মের দিক দিয়া, মনস্তত্বের দিক দিয়া, ইহার তাংপধ্য কি ? পুরুষস্থক্তে আমরা পাই যে ope উদ্ভুত হইয়াছিল ব্রহ্মার মস্তক, বাহু, জঘন ও পদ হইতে | আমরা ভাবি ইহ] কবিজনোচিত অলঙ্কার, ইহার তাংপয্য এই যে, ব্রাহ্মণ বিদ্যা-ব্যবসায়ী, ক্ষত্রিয় শক্তিসাধক, cay ভোগী বণিক ও শৃদ্র সেবক। কিন্তু সেকালের লোক আমাদের মত শুধু অলঙ্কার উপমা দ্বারা অভিভূত হইয়া পড়িত না। শুধু অলঙ্কারকে ভিত্তি করিয়] তাহারা নান] যষজ্ঞ্বিধি ও ক্রিয়াকলাপের জটিল ধারা প্রবর্তিত করিত না, ব্যক্তির বা সমাজের কর্তব্যাদির নির্ধারণও করিত না। আমরা আমাদের বুদ্ধি লইয়া খথ্বেদের খবষিদের বিচার করিতে বসিয়াই ত যত গোলযোগ বাধাই, তাহাদিগকে ভাবপ্রবণ ada বলিয়] aay করি। আমাদের কাছে কাব্য বা কবিকল্পন] একটা] চিত্তবিনোদনের উপায় মাত্র, শ্রীষরবিন্দের ভাষায়, মনের দরবারে নর্তকী । কিন্তু প্রাচীনদের চক্ষে কবি ছিলেন wal, তাহার মানসী ছিল দেবমন্দিরের পূঙ্জারিণী । খষিদের কল্পনা মিথ্যার তাত বুনিত না, নিগুঢ় wes প্রকট করিত। অলঙ্কার উপমা! ছিল গুঢ় সত্য দেখিবার দর্পণ। দৃশ্তমান WS তাহাদের কাছে ণী



Leave a Comment