সাধক বিল্পবী যতীন্দ্রনাথ | Sadhak Biplabee Jatindranath

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
[কুড়ি] সুফল আমর! দেখেছি ইতিপূর্বে হাড়িঞ্জের স্বীকৃতিতে। ১৯১৪ সালের ৪ঠা 'অগাস্ট যুদ্ধ ঘোষণার পিঠপিঠ নতুন এক আগ্রাসী কর্মধার] স্থচিত হল যতীন্দ্রনাথের নেতৃত্বে । উপযুক্ত আগ্লেয়াস্ত্রের অভাব মিটল-_-২৬শে অগাস্ট বড়] কোম্পানির মাউজাব পিস্তল যখন আত্মসাৎ করলেন বিপ্লবীরা। এর এক মাস পবেই বঙজবজে বাধল কোমাগাতামারু জাহাজে সমাগত শিখদের সঙ্গে পুলিসের সজ্ঘর্ষ। বাওলাট রিপোর্টের মতে ( প্যারা ১৩৩) বাবা গুরদিৎ সিং-এর প্ররোচনায় ৩৫১ জন শিখ ও ২১ জন মুসলমান ভারতে আসছিলেন বিপ্লবীদের সহযোগিতায় ভাবত থেকে ইংরেজ সবকারকে উৎপাত করতে ৷ এর পরেই দলে দলে সাত-আট হাজাব শিখ ও পাঞ্জাবী এসে পড়লেন মূলত পশ্চিম আমেরিকা ও কানাডা থেকে ‘nwa’ নেতাদের নির্দেশে-_ সাবা ভারতে বিদ্রোহ Slates | পর পর পাচ-ছয়টি জাহাজ ভিডল এসে কলকাতায় : মূলত তাবকনাথ দাসের পবিচিতি নিয়ে এ'রা প্রথমেই সাক্ষাৎ করেন যতীন্দ্রনাথের প্রতিনিধি অতুল ঘোষ, সতীশ চক্রবর্তা এবং থিদিরপুর দলেব কর্মাচবেব সঙ্গে, সেখান থেকে ছাড়পত্র নিয়ে ছড়িয়ে পড়লেন এ'বা উত্তর ভাবতেব বিভিন্ন কেন্দ্রে ।৪৩ “গদর”-দলী বিদ্রোহীবা অবিলম্বে প্রত্যক্ষ সংগ্রামে নামতে অধীর হলেন | নভেম্বব মাসে আমেবিক৷ থেকে ফিবলেন তাদের নেতৃস্থানীয় (কলকাতা 'যুগাম্ভব” দলের প্রতিনিধি ) সত্যেন সেন , তাব সঙ্গে বিষ্ণু গণেশ পিংলে এবং আব-একদল বিদ্রোহী । যতীন্দ্রনাথের সঙ্গে আলোচনা করে পিংলে গেলেন কাশীতে রাসবিহারী বস্তুব সহযোগিতা কবেতে 18° (ক) জার্মান অস্ত্রের অপেক্ষায় গদরপন্থীদের আব বসিয়ে বাখা দুরুহ দেখে যতান্দর- পাথের সঙ্গে পরামশ করে রাসবিহাবী ভাবতীয় সৈন্যবাহিনীর সহযোগিতায় সর্বভারতীয় বিদ্রোহের দিন Tea ক্বলেন-_-২১শে ফেব্রুয়ারি (১৯১৫) “বোমা প্রস্তুত হতে লাগল , অস্ত্রশস্ত্র সংগৃহীত হল ; পতাকা নির্বাচিত হল ; গ্রাম ঘোষণার SSAA CTA হল; রেলপথ ও টেলিগ্রাফ-তার উড়িয়ে দেবার সরঞ্জাম তৈরি থাকল 1...” ৪৪ বাংলায় ও পাঞ্জাবে কয়েকটি ডাকাতি হল অর্থের প্রয়োজনে। ১৯১৫ সালে কলকাতায় এমন দুঃসাহসিক ও পবিপাটি পদ্ধতিতে ডাকাতি অনুষ্ঠিত হল যে চমংক্কত রাওনাট সেগুলিকে remarkable আখ্যায় ভূষিত করেছে £ প্যারা ৬৮); *অতিনব' যে-চারটি ডাকাতিতে সর্বপ্রথম ট্যাক্সির ব্যবহার



Leave a Comment