তবুও রমণী | Tabuo Ramani

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বুঝতে পারি সব কিছু। কোন কিছুই দুর্বোধ্য থাকে না। এবং নেই-ও ৷ এরপর কি বলবে তাও আমার জানা। আজ একদিন তা দেখছি না ওকে । দেখছি অনেকদিন । তিন বছর। প্রতিটি রাজ্রেই ও আমাকে সঙ্গদান করতে নয়, আমাকে সঙ্গিনী করতে মাসে। সঙন্ধ্যে-রাতে আসে, আর গভীর রাতে চলে যায়। অনেক সময় যায়ও না। যেতে বললেও | এই তিন বছরের রাতের কাহিনী--হাজার আরব্যরজনীর স্াহিনী নয়, নিছক ছুটি নর-নারীর যৌন-জীবনের কাহিনী | একজন রূপোপজীবৰিনী নারী, আর একটি নারীদেহলোভী পুরুষ ৷ একজন কসাই-_মাংল-বিক্রেত, আর একজন তার পাইকার খরিদ্দার। হয়তো কুমার চৌধুরীর পুরুষ-সত্ত৷ গর্ববোধ করে. যখন সে ভাবে নিষিদ্ধ গলির মঞ্ষিরাণী মাল বিশ্বাস তার রক্ষিতা-- আর মাল বিশ্বাস কিন্তু অন্য কথা ভাবে। সে কথা নাই বা বললাম ! একটা বিলম্বিত নিশ্বাস বেরিয়ে এলো। এই মুহূর্তে নিজের মধ্যে যেন ভার বোধ | ভেজানে৷ দরজার অধেক খুলে গিয়েছিল কখন । কুমার বন্ধ করে দিয়ে এলো | এসে বসলো খাটের একান্তে । গায়ের পাঞ্জাবি খুলতে গেল, কিন্তু খুললো AL! কেন, ও-ই জানে | কুমারের দিকে ফিরে তাকালাম। পাঞ্জাবির বোতামগুলো খোলা। হীরের বোতাম। আলোয় চিকচিক করছে। গলায় গেঞির ওপরে সোন্নার হারটা আকাব্বাকা ছড়িয়ে রয়েছে। প্লুরুষ- মানুষ হার গলায় দিলে কেমন যেন বোকা-বোকা লাগে। ATS গরুর মতো) আমি জানি, যদি এখন কুমারকে বলি, তোমার ওই হারছড়াটি বেশ, শুধু বলবার অপেক্ষা, তারপরই ওর গলার হার আমার গলায় পরিয়ে দিয়ে বলবে, এ হার তোমার গলাতেই মানায়। কিন্ত সে কথা! বলতে অনিচ্ছ!। না বলতেই অনেক ata দিয়েছে আমার ১৬



Leave a Comment