রেশমী | Reshmi

মারে ডাক, আর শোন বেশ কড়া কর্নে এক কাপ চা বানা | রেশমী যেমন বসেছিল, তেমনি বাস রইলো । wwe আর মেয়েকে ঘটালো না। মেয়ের স্বভাব সে জানে। এখনি যা নয় তাই বলে বসবে । তাছাড়া আজ ওর মনমেজাজ বিগড়ে আছে ৷ মেয়ের সামনে দাড়ালো না দাশু। পরে চলে গেল একবার মেয়ের দিকে তাকিয়ে | লীলা বেরিয়ে এসে বাজারের থলি আর মাছটা রান্নাঘরে মিয়ে যায়। কি মনে হলো রেশমীর, আস্তে আস্তে উঠে খিড়কির দিকে গেল । কাছেই পুকুর । পুকুরের চারধারে তালগাছ । রেশমী চলে এলো পুকুরপাড়ে ৷ নির্জন কোণ খুঁজে বসে রইলো চুপচাপ । সোনামাসির কথা মনে হলে! ৷ গুমটি মাঠের চৌহদ্দি ছেড়ে চলে যাওয়াই ভালো | কিন্ত মাকে সঙ্গে নিয়ে নয়, যদি যেতেই হয় একাই চলে যাবে সে । এমন কোথাও যাবে যেখানে চেন মুখ নেই | কিন্তু পরক্ষণে তার মনে হলো, কেন চলে যাবে সে। সে তো কোনো অন্যায় করেনি। যে নিয়মে মানুষ জন্মায়, সে তো সেই নিয়মেই জন্মেছে | যা কিছু ভাবুক রেশমী, ওর বাবার কথা কিছুতেই ভুলতে পারছে না। আর সত্যিই তো, এমন চোখ-ঝলসানো রূপ সে কোথায় পেল | সারা ছুপুর নাক ডাকিয়ে খঘুমোলো দাশু। আজও তার রাতের ডিউটি । বিকালের দিকে are বেরিয়ে গেল । বাড়ি থাকলে যেমন মায় । সন্ধ্যের পর ফিরে এলো ate | রেশমীর জন্যে একটা ছাপা শাড়ি নিয়ে । কয়েক দিন আগে বাবার কাছে একটা শাড়ি চেয়েছিল “রেশমী | তখন দিতে পারেনি টাকার টানাটানির acs | ১৬