শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত [ভাগ-২] [সংস্করণ-১] | Sri Sri Ramakrishnakathamrita [Pt. 2] [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
প্রী্মীরামকৃষ্ণকথ!ম্ৃত-_য় ভাগ [ ১৮৮২, ১৬ই অক্টোবর উপর লেপ ও বালিস পাতা হইয়াছে। ঠাকুরও বালকের Tia নরেন্দ্রের কাছে বিছানায় বসিলেন। ভক্তদের সহিত, বিশেষতঃ নরেন্দ্রের সহিত, নরেন্ছ্রের দিকে মুখ করিয়া হাসিমুখে মহা আনন্দে কথা কহিতেছেন। নিজের অবস্থা, নিজের চরিত্র, গল্পচ্ন্বল বলিতেছেন । শ্রীরামকৃষ্ণ (নরেন্দ্রাদি ভক্তের প্রতি )-_-আমার এই অবস্থার পর কেবল ঈশ্বরের কথা শুনবার জন্য ব্যাকুলত। হতে'। কোথায় ভাগবত, কোথায় By, কোথায় মহাভারত খুজে বেড়াতাম। এ'ড়েদার কৃষ্ণকিশোরের কাছে AGA SS যেতাম। “কৃষ্ণকিশোরের কি বিশ্বাস ! বৃন্দাবনে গিছিল, সেখানে একদিন SASK পেয়েছিল | কুয়ার কাছে গিয়ে দেখে, একজন দাড়িয়ে রয়েছে। জিজ্ঞাসা করাতে সে বল্লে 'আমি aio জাতি, আপনি ব্রাহ্মণ; কেমন করে আপনার জল তুলে দেব?” কৃষ্ণকিশোর বল্লে, “তুই বল “শিব” । faq’ “শিব” বল্লেই তুই শুদ্ধ হয়ে যাবি সে “শিব! শিব' ব'লে জল তুলে দিলে । অমন আচারী ব্রাহ্মণ সেই জল খেলে! কি বিশ্বাস! “এড়েদার ঘাটে একটি সাধু এসেছিল । আমর! একদিন দেখতে যাবো ভাবলুম। আমি কালীবাড়ীতে হলধারীকে বল্লাম, কৃষ্ণকিশোর আর আমি সাধু দেখতে যাবো । তুমি যাবে? হলধারী বল্লে, “একটা মাটির খাঁচা দেখতে গিয়ে কি হবে ?? হলধারী গীতা বেদাস্ত পড়ে কি না! তাই সাধুকে বললে ‘wade কৃষ্ণকিশোরকে গিয়ে আমি এ কথা বল্লাম। সে মহা রেগে গেল। আর বল্লে, “কি! হলধারী এমন কথা বলেছে ? যে ঈশ্বর চিন্তা করে, রাম fowl করে, আর সেইজন্য সর্ববত্যাগ করেছে, তার দেহ মাটির খাঁচা! সে জানে না যে ভক্তের দেহ PUT! এত রাগ--কালীবাড়ীতে ফুল তুলতে আসৃতো, eras সঙ্গে দেখা হ'লে মুখ ফিরিয়ে নিত ! কথা কইবে না !



Leave a Comment