শিক্ষার ভাবধারা, পদ্ধতি ও সমস্যার ইতিহাস [সংস্করণ-২] | Shikshar Bhabdhara, Paddhati O Samasyar Itihas [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৪ শিক্ষার ভাবধারা পদ্ধতি, ও সমস্তার ইতিহাস aia জ্ঞানকে সত্য বলে মনে করাই আত্মার বন্ধনের কারণ। সেইজস্ত মুক্তির একমাত্র পথ হল বস্তুজগৎ থেকে নিজেকে সরিয়ে আনা এবং BRT জ্ঞানের সন্ধান পাওয়া | শিক্ষার লক্ষ্য শিক্ষার লক্ষ্য তাহলে পরিষ্কার বর্ণনা করা যেতে পারে। «afew. থেকে Shane face অপসারণ Fal এবং ASLA জ্ঞানলাভ sas যথন মুক্তির একমাত্র পথ তখন আমাদের মনকে সেইমত fake ও পরিচালিত করাই হল শিক্ষার কাজ। ইন্গিরিয়দমন, আত্মসংযম ও মনন বা ধ্যান হল শিক্ষার অপরিহাষ পদ্ধতি। এই অভিনব শিক্ষাতত্বের ওপর প্রাচীন ভারতের বিশেষধর্মী শিক্ষাব্যবস্থাটি গড়ে উঠেছিল। শিক্ষক কেবলমাত্র সেখানে জ্ঞানদাতাই ছিলেন না, তিনি মুক্তিদাতাও ছিলেন । উপনযম়ন পর্বের সময়ে শিক্ষার্থী গুরুর কাছে জীবনের এই পরমকাম্যের সন্ধানের AASI-AS গ্রহণ করত। শিক্ষায় aitaw তার দ্বিতীদ্ব জন্মের স্চনা SAS | পিতামাতা তাকে দিয়েছেন শারীরিক জন্ম, শিক্ষক চিতেন তার আধ্যাত্মিক জন্ম। শিক্ষার্থীর কাছেও শিক্ষা নিছক জ্ঞান অর্জনই ছিল না। পরমকাম্য মুক্তিল]ভের জন্য যে উন্নত শক্তির প্রয়োজন তাই আহরণ করাই ছিল শিক্ষা । এই শক্তি নিছক উপদেশ বা পুঁথিগত শিক্ষার মাধ্যমে আসে না কিংবা কোন পুঁথি বা বই বা শাস্ত্র পাঠে অর্জন করা যায় না। এই ates শিক্ষা আসে সেই পরম সত্তার সঙ্গে প্রত্যক্ষ সংযোগ সাধনের মধ্যে দিয়ে। সেইজন্য সত্যকারের শিক্ষা অজন করার বস্তু নয়। সত্যকারের শিক্ষা হল সমস্ত জীবন দিয়ে একটি পরমসত্যকে উপলব্ধি করা। এইজন্যই প্রাচীন ভারতে শিক্ষার্থীর পক্ষে গুরুর গৃহে বাস করাটা বাধ্যতামূলক ছিল। শিক্ষকের ক্ষেত্রেও শিক্ষার আদর্শ একই রকম ছিল। শিক্ষকতা তার কাছে কোন বৃত্তি বা অর্থকরী পন্থা ছিল না। পরমমত্তাকে উপলব্ধি করার যে জীবনব্যাপী সাধনা এটি তারই একটি sata তিনি যদি সত্যের সন্ধান পান, তবে অপরকেও সে সন্ধান দেওয়া তার কর্তব্যের অস্তর্গত। এই দ্েওয়াকে তিনি অঙগ্রহ-প্রস্থত দান মনে করেন না। এট! তাঁর কাছে একটি পবিত্র কর্তব্য। বৃত্তিরপে শিক্ষকতা প্রাচীন ভারতে অজ্ঞাত ছিল। ব্যক্তির আত্মাকে উন্নত করে মুক্তির পথের সন্ধান দেওয়াই অধ্যাপনার প্রধান লক্ষ্য ছিল। Peel ছিল শিক্ষক শিক্ষার্থী Berges মুক্তির পথ।



Leave a Comment