এতটুকু আশা | Atotuku Asha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
দিলুম তাগিয়ে। fread দেখাচ্ছে! দোজপক্ষের ভগ্নিপোত,্‌ পেয়েছ ফু'কে দিচ্ছ। যাঃ যাং-্বলাইদাস পরের পয়সায় অমন গোলড_ফেলেক খায় না! সাধে কি yar চটে এ বেয়াড়া বেখাপ্ল| মেজাজের মামুষটার ওপর ? বলাইকে কিছু বলতে সাহস . পায়না। বাড়ী গিয়ে তার দিদির কাছে মনের কথা বলে। Fy লেনের দোতলা বাড়িতে স্ুবলের দিদি বিজলা ওপরহাতে তাগা পরে টিয়াপাখীকে ছোলা খাওয়ায়। সুবলের নালিশ শুনে সে সুধীরমণগুলকে বলে--কেন গো, বলাই face তুমি ধমকে দিতে পার ale কথায় কথায় AAs কথা শোনাবে কেন ও? ও না মিস্তিরি ? সুধীর কথা কয় না। চুপ করে থাকে। বৌয়ের কথায় যে মানুষ ওঠে বসে এক্ষেত্রে তার মুখে কথা জোগায় না। ছোকরা "ছোকরা! চেহারা বলাইয়ের। দেখলে কে বলবে বয়স তার পঁযত্রিশ --ঘরে একট] ছেলেমানুষ বৌ আর ছুটে বাচ্ছা আছে! বলাইকে ghz এমন ঘনিষ্ঠভাবে জানে, যে A মুখখানাকে অনেকদিন ধরে তার মনে পড়ে। সেই ছোট বেলার কচি কচি মুখ। তারপর বড় হয়ে প্রথম দাড়িগৌফ গজানো চেহারা--আবার বিয়ে sal বোকাবোকা চেহারা বলাইদাস। সুধীর বিজলীর কথা শুনে কোন কালে কিছু বলতে পারবে না বলাইকে। আর কেন যে পারবে না, সম্পর্কটা যে শুধু ইয়ার্ডের মালিক আর মিস্তিরির-ই নয় সে কথা-ও বলতে পারবে না। বললে-ও বুঝবেনা বিজলী । আর কেন যেন, বিজলীকে বোঝাবার qa একটা ইচ্ছে ও নেই সুধীরের |



Leave a Comment