আত্ম জ্ঞান [সংস্করণ-৩] | Atmagyan [Ed. 3]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ভূমিকা 'অজ্ঞান'! এই শঅজ্ঞানের সম্বন্ধে আচার্য্য শঙ্কর বিচিত্র বিচারই gaze অধ্যাগভাষ্যে করিয়াছেন। অজ্ঞানকে তিনি বলিয়াছেন “অধ্যাস*। একটি জিনিস যা-তাহাকে তাই বলিয়া দেখা বা জ্ঞান না করার নামই Say! অধ্যাস ও অজ্ঞান একই ৷ এই অজ্ঞান--অবিষ্যা, মায়া, পরমেশশক্তি, প্রকৃতি ইত্যাদি নামেও site) কেই cee আবার অজ্ঞানের ভেদ স্বীকার করিয়া বলিয়াছেন অবিসদ্য! ও ata পরস্পর ভিন্ন ৷ তাহারা বলেন ঈশ্বরে যে অজ্ঞান তাহার নাম মায়া” আর জীবাণ্রিত যে অজ্ঞান তাঁহার নাম “অবিদ্যা”। বাচস্পতি fay প্রভৃতি তভাষ্যকারেরা অজ্ঞানের এই ভেদ স্বীকার করিয়াছেন। বিবরণপ্রস্থান ও আচার্য্য শঙ্কর নিজে অজ্ঞানের ভেদ স্বীকার করেন নাই। শঙ্কর বলিয়াছেন বিদ্যা! ও fan অজ্ঞানেরই 'নামাস্তর। মোটকথা আত্মবিস্বতির নামই অজ্ঞান। স্বার্থ- পরতাকেও Gia বলে। যেইদিন আমরা উপলব্ধি করিব যে, 'আমরা! দেহ নই, মন নই, বুদ্ধি নই, ইন্জ্রিয় নই, কিন্তু দেহ মন বুদ্ধি ও ইন্জ্রিয়গণের স্বাক্ষীস্বরপ আত্মা ও একমাত্র প্রজ্ঞানঘন ব্রশ্ম সেইদিনই আমাদের দিব্য প্রত্যতিচ্ছার উদয় হইবে, সেইদিনই Staal আত্মজ্ঞান লাভ ফরিয়া ধন্য হইব। কিন্তু মনের চিরচঞ্চল বিচিত্রযুখী গতি বা প্রবৃত্তিই আমাদের আত্ম- জ্ঞানলাভের পথে একমাত্র Beata, আমর পাখিব সুখরূপ আলেয়ার পশ্চাতেই ক্রমাগত ছুটিয়৷ চলিয়াছি। পৃথিবীর সম্পদ, বৈচিত্র্য ও সৌন্দর্য্যকেই কেবল উপভোগ করিয়া মুখী হইব, আত্ম afaal কোন বস্তু আছে fea জানিবার আমাদের আবৰশ্যকত] ১১



Leave a Comment