শরৎচন্দ্র [খণ্ড-২] | Saratchandra [Vol. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
গ্রন্থকারের নিবেদন সাহিত্য AHS ty এবং সাধারণের গ্রহণযোগ্য হতে পারে বা ভাল লাগতে পারে, এমন সব শরৎচন্দ্রের মৌখিক আলাপ-আলোচনা, হাস্ত-পরিহাস, বৈঠকী গল্প ও মৌখিক অভিভাষণ-_এক কথায় শরৎচন্দ্রের নানারূপ cas কথা ও কাহিনী নিয়েই এই গ্রন্থটি রচিত | মানুষের মুখের কথা বলার সঙ্গে সঙ্গেই শেষ হয়ে যায়। কিন্ত খরোড়াদের Wey CFU যদি তখনই সে কথা লিখে রাখেন, তাহলে সে তো থাকেই; তাছাড়। কেউ সে কথা স্মরণ করে বাখলে বা প্রচার কবে থাকলেও তা অনেকাংশে থেকে যায়। শরৎচন্দ্র বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে যে সব প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছিলেন, সে সমস্তই আজ আব সংগ্রহ কর সম্ভব নয়। তবে তার শ্রোতাদের মধ্যে ধারা Sta মুখের কথাগুলি সঙ্গে সঙ্গে* লিখে নিয়েছিলেন বা পরে তাঁদের স্বতি থেকে লিখেছেন, সেগুলি পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া শরংচন্দ্রের বন্ধু-বান্ধব বা ক্লেহভাজন আজও ধাবা বেঁচে আছেন, তারা তাদের স্মৃতি থেকে শরংচন্দ্রের মৌথিক আলাপ-আলোচন1 প্রভৃতির কথাও কিছু কিছু আমাকে বলেছেন। অবশ্য এদের সকলেরই লেখা বা মুখের কথাকে নিবিচারে গ্রহণ করাটাও সমীচীন নয়। কেননা দেখা গেছে, শরৎচন্দ্রের সঙ্গে কিছুদিন করে মিশেছিলেন, এমন তার কিছু ভক্ত, তার মৃত্যুর পব, শরৎ্দ৷ আমার কাছে এই বলেছিলেন, এই বলেছিলেন করে বানিয়ে বানিয়ে নানা আলাপের Fal বিভিন্ন পত্র- পাঁত্রেকায় লিখতে সর্ব করেছিলেন। এইজন্যই রবীন্দ্রনাথ একবার দুঃখ করে দিলীপকুষার রায়কে বলেছিলেন- “শরৎ আমার আগে_চলে গিয়ে আমাকে শুধু ব্যথাই দেয়নি দিলীপ, ভয় পাইয়ে দিয়েছেও ক্ষ নয় । - '..শরতের দুর্দশা দেখে মনে হয়, আজকাল যে ম'লেও বুঝি আমাব হাড় [ক]



Leave a Comment