বোধোদয় | Bodhoday

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
এবার একটু শান্তিতে বসেছি আমি । এখন আমি না ঘরকা, না ঘাটকা। ওই যে রেলিংগুলো দেখা যাচ্ছে, তাই পিছনে আমি ইউনাইটেড স্টেটস অফ আমেরিকাকে ফেলে রেখে এসেছি | পাসপোর্টে রবার-স্ট্যাম্প পড়ে গিয়েছে, ওখানে আমার আর ঢোকবার উপায় নেই | আর সামনে-_মানে দূরে, বহু দূরে, পাহাড় পর্বত পেরিয়ে, নদী, সমুদ্র, মহাসমুদ্বের ওপারে--রয়েছে আর এক দেশ, যার তিনটে সিংইকে আমি পকেটে পুরে রেখে দিয়েছি, যার নাম ভারতবর্ষ । কিন্তু সে-দেশ সম্বন্ধে আমার কিছুমাত্র আগ্রহ নেই | এটা নিতান্তই একট! আযাক্সিডে্ট। অনির্বাণ চ্যাটার্জী রাজবল্লভ সাহা AHO বাই লেনে না জন্মে, পৃথিবীর অন্য যে-কোথাও জন্মাতে পারতো । ম্যাপের দিকে তাকিয়ে দেখুন না, পৃথিবীতে আরও কত দেশ রয়েছে । আমার জন্মদিনে পৃথিবীতে আমার মা ছাড়াও তে! কত মহিলার লেবার পেন উঠেছিল । তারই কোনো একটা থেকে যদি আমি বেরিয়ে আসতাম, তাহলে হয়তো আমার নাম হতো |e Byte, কিংবা আকিতো তাকাদি, কিংবা জন মাকস, কিংবা গুর্গেগফ, কিংবা আরিস্তাই- দিস, কিংবা জন নাঙ্গারো, বা অন্য কিছু। কিন্তু তাতে আমার কিছুই এসে যেতো নাঁ_শুধু আমার পাসপোর্টের রঙ আলাদা হতো । এখন A পাদপোর্ট পেয়েছি সেইটাই একটু পড়ে দেখা যাক । বেশ Wel লাগছে । আমার মেষ রাশি! অর্থাৎ একটা ভেড়ার পকেটে তিনটে সিংহ ঢুকে গিয়েছে। বইটা বার করে এই প্রথম মন দিয়ে পড়তে লাগলাম। এখন ge



Leave a Comment