পায়ের দাগ | Payer Dag

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
কারে মন স্থাণু কারে৷ HOT! তা নিয়ে নালিশ কিছু cas যে-শিশু হাটতে শিখেছে, স্থবিধা পেলেই সে হটবে,--বাধা দিলে শুনবে না। অনেক প্রৌঢ়! এবং বৃদ্ধা স্ত্রীলোককে দেখেছি, তার! কেবলই তীর্থে যাবার সঙ্গী খোঁজে। wefan covet আর পিছনে তাকায় না, পথে বেড়িয়ে পড়ে। তীর্থের আকর্ষণটা বড় সন্দেহ নেই, কিন্তু পথের আকর্ষণ অনেক বড়। কত মানুষ, কত বৈচিত্র্য, কত নতুন দেশের হাওয়া, কত অজানার হাতছানি,--এরা সবাই ডাকে। কিন্তু সেই ডাক সবাই শোনে না! যার রক্তের মধ্যে আছে গতিবেগ, এবং প্রাণের মধ্যে আত্মতাড়ন,-_তার কানে আসে ওই ডাক | শুধু ঘর ছেড়েই যে সে বেরোয় তাই নয়, নিজেকে টান মেরে ছিড়ে নিয়ে পালায়। ভাববার আগেই বেরিয়ে পড়ে। ভ্রমণের মূল কথাটা এইখানে | একটি বালক যদি ঘর ছেড়ে বেরোয়, তার পক্ষে থাকে ভিন্ন কথা। সে আবিষ্কার করতে করতে চলে,-_যা কিছু সে পায় তাই তার পক্ষে ASA! প্রত্যেকটিই তার অভিজ্ঞতা, প্রত্যেকটি নতুন সংগ্রহ,_সিই হ'ল তার প্রকৃত শিক্ষা। বইয়ের মধ্যে বিশ্বকল্পন আছে, কিন্তু ঘরের বাইরে রয়েছে জলজ্যান্ত বিশ্ব, সেই হল জীবনের প্রথম পাঠ্য ! ভ্রমণ তখনই সার্থক, বাইরের সৌরবিশ্বের সঙ্গে প্রাণের প্রত্যক্ষ যোগাযোগ। Sa হ'ল গতানুগতিক জীবনের গতি এবং চলমানতা, সেইজন্য পদযাত্রী মাত্রই আমাদের arg) এই গতি আমাদের দেশে একটি পরিণতি পায় তীর্থযাত্রায়। তখন আর এ গতি নিরর্থক ৯



Leave a Comment