অগ্নিসাক্ষী | Agnisakshi

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
মাত্র এই কটা দিন। “ও-মাসের THN থেকে চাকরি আর তার থাকবে না। স্টোরের বড়বাবু পরিষ্কার করেই তাকে কথাটা জানিয়ে দিয়েছেন। এখন একমাত্র SIN, Ah অন্য সেক্শনে সে বদলি হয়ে যেতে পারে। কিন্তু অন্য দিকে আর-একটা কৌতুহল রমেনকে পেয়ে বসেছিল। তার এই স্থপারিশেয় wa aca কদিন থেকেই বিশেষ একটি স্ত্রীলোকের উল্লেখ শোন! যাচ্ছে, এটি একটু বিচিত্র। এক কুলি-কামিন বাদে সমগ্র দুর্গাপুর অঞ্চলে কোনও উল্লেখযোগ্য মেয়েছেলের চিহ্নমাত্র আছে, এটি রমেনের জান৷ ছিল a) এবার সে হাক্ক! হাসিমুখে মৃদুকণ্ডে প্রশ্ন করল, আচ্ছা, সামস্ত মশাই, তুমি যে মেয়েছেলের কথা বলছ, তিনি আবার কে? কদিন ধরেই শুনছি, কে তিনি ? আমার চাকরি বজায় রাখার সঙ্গে তার যোগাযোগ কিসের ? লাছুরামই বা কে? খদ্দেরদের খাওয়া প্রায় শেষ হয়ে এসেছিল । তারা সব একে একে উঠতে আরম্ভ করেছে। গোলোক একবার তাকাল নন্দর দিকে। পরে হাসিমুখে বলল, বাবু, আমি কিছু না বললেই বোধ হয় তাল হয়; বলতে গেলে আজও তিনি আমার মনিব ঠাক্রুন। জিজ্ঞেস করুন আমার ওই গুণধর শালাটিকে। ও তাকে চেনে হাড়ে-হাড়ে are, আমি দেখছি আপনার ব্যাপারটা। বলি, ও ক্ষ্যান্ত, এটোপাত তোল তাড়াতাড়ি--বাবুর ঠাই করে দাও, রাত হয়েছে। ! মাথা-পিছু বারো৷ আনা হিসেবে খদ্দেররা পয়সা হিসাব করে দিচ্ছিল | বোধ হয় ওদের মধ্যে কেউ একজন মাছের ঝোল সম্বন্ধে কিছু একটা কটাক্ষ করে থাকবে, গোলোক তৎক্ষণাৎ বাঁকা চোখে তাকাল । বলল, Si, ওইটুকুই মাছ। বেশী চাইলে ওই দামোদর দেখিয়ে দেব। তোমরা উড়ে খদ্দের, আজ আছ কাল নেই। বাঁধা খন্মের নিয়েই আমার ব্যবসা, বুঝেছ ?



Leave a Comment