পত্রলেখার বাবা | Patra Lekhar Baba

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
“্দবিব বড়-সড় ছেলে I” প্রশ্ন ও উত্তর ges চাপা গলায়। gas অর্থপূর্ণ। এর চেয়ে সংক্ষেপে বল৷ যেত না। “থাক্‌ থাক্‌; যেতে দাও, দরকার কি ওসব পরের বাড়ির কথায় ।” নেপাল খবরের কাগজখানা সযত্নে ভাজ করছে | বাড়ির ভিতর থেকে দোলগোবিন্দবাবুর স্ত্রীর চীৎকার শোনা গেল -“চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে পড় পত্রলেখা | অঙ্ক-টঙ্ক এখন নয়। ওসব চালাকি আমি ঢের বুঝি, বুঝলি ।” “এতক্ষণে শক্ত পাল্লায় পড়েছে ATTA ।” 118 পত্রলেখা জোরে জোরে ইতিহাস aGl আরম্ভ করেছে। “বাপের নাম দোলগো বিন্দ, মায়ের নাম খেঁদ, মেয়ের নাম হল, কিনা পত্রলেখা ! হেসে বাঁচি না। নেপাল, আর কেন--চল্‌ এবার আমরা যাই। তোর দরকার থাকে তো৷ আবার: না হয় ফিরে আসিস এখানে, আমাকে পৌছে দিয়ে” “হাঁআ্যা ” “an wt afl আর আসব না--ওই দিক দিয়েই বাড়ি চলে যাব ।” বেশ জোরের সঙ্গে Al! বোঝা গেল য়ে এতক্ষণে নেপাল সত্যিসত্যিই মতস্থির করে ফেলেছে অতি তাচ্ছিল্যের সঙ্গে খবরের কাগজখান। দোলগোবিন্দবাবুর হাতে দ্বিয়ে নেপাল বারান্দা থেকে নেমে এল । তিনিও নিস্পৃহভাবে Sars বাড়িয়ে অকিঞ্চিংকর জিনিসটাকে নিলেন। বুঝে গিয়েছেন তিনি, কাগজখানা বাড়ির ভিতরে না রেখে নেপাল তার হাতে দিল কেন। বুদ্ধিমান ছেলে নেপাল ।***** কারও মুখে একটাও কথা নাই; মাসিমার গলার স্বর ক্রমে ক্ষীণ হয়ে, তারপর নার শোনা গেল at নির্বাক আড্ডায় একজন পা 4



Leave a Comment