বইয়ের লেখক
বইয়ের আকার
5 MB
মোট পৃষ্ঠা
458
ধরণ
For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)1৬* হইয়া থাকে। যাহার সহিত যাহার বিরোধ oifage হয়, সেই তাহার fas
দেবা যায়, যেমন আলোক ও অন্ধকার। যাহারা কর্মদ্বারা কিংবা কর্মসহক্বৃত
জ্ঞামের দ্বারা মুক্তিলাডের আশা করিয়া! থাকেন, তাঁহারা একটু বিচার করিয়া
দেখিপে বুঝিতে পারেন, ইহা নিতান্ত অসম্ভব। কারণ aay ফল অনিত্য;
ইহগোকে কৃয্যাদিকর্ণাজন্ত voile ফল যেমন অনিত্য, creat লোকান্তরে
যাগাদি জন্য ate ফলও অনিত্য etal থাকে । এ বিষয়ে শ্রুতি স্পষ্টই
' বলিয়াছেন --“তাযেথেহ কর্মচিতো cates Fie এবমেবামুত্র পুণ্যচিতো
cates ক্ষীয়তে” ইত্যাদি। জ্ঞান ও কর্শ্বের সমুচ্চয়ও সম্ভব হইতে পারে না;
কারণ, কর্মে যিনি অধিকারী, তিনি জ্ঞানে অধিকারী হইতে পারেন না।
আত্মার ব্রাঙ্মণত্বাদি অভিমাননস্থাপন না করিলে, কথনও পুরুষ বান্মণোচিত কাধ্য
করিতে সমর্থ হন মা; fos যিনি জ্ঞানে অধিকারী, তিনি সেই সমস্ত anf
আরোপিত জানিয়া, আত্মার বিশুদ্ধতা সম্পাদন করিয়া থাকেন। অপিচ,
অধিকারী ও ফল তিন্ন হওয়ায় এককালে একপুরুষে যুগপৎ জ্ঞান ও কর্ণের
fafea সম্ভব নহে। বিশেষতঃ কর্ম অজ্ঞানসম্ূত এবং অজ্ঞানের দ্বারা তাহার
বৃদ্ধি হইয়া থাকে; যে যাহা হইতে জাত এবং বর্ধিত, সে তাহার নির্বর্তক হইতে
পারে না। তাই বলিয়া কর্মানুষঠান ব্যর্থ হয় না; কর্ম চিত্তপ্ুদ্ধি সম্পাদন-
পুরঃসর জ্ঞান উৎপাদন করিয়া দেয় ; সেই তত্বজ্ঞান একমাত্র মুক্তির সাধন;
ভগবান্ অক্ষপাদও তদীয় দর্শনে “তত্বজ্ঞানান্ নিঃপ্রেয়সাধিগমঃ” এই প্রথম-
UHR তব্বজ্ঞানকে মোক্ষসাধন বলিয়া কীর্তন করিয়াছেন। ভগবান্ শ্রীশঙ্করা-
চার্য্য এই তত্বজ্ঞানের উপদেশ দিয়া মুক্তির পথ প্রশস্ত করিয়| দিয়াছেন। শঙ্কর-প্রাচুর্ভাব। Sawa ভারতে সনাতন আধ্য্যবর্ণাশমধর্দ্বের উপর ঘোরতর কুঠারাথাত
হইল; বৌদ্ধ-জৈন-প্রমুখ ASTI সনাতন বেদের প্রতি অবস্তা প্রদর্শন করিয়া
নবীম মত প্রচার করিতে লাগিল। পৃথিবীর প্রায় এক চতুর্থভাগ লোক মেই
arg দীক্ষিত হইল। এমন কি অনেক নৃপতি সেই aed দীক্ষিত হইয়া বলপূর্বক
প্রজাদিগকে সেই efit প্রদান করিলেন; তদানীং বর্ণাশ্রমধর্শ বিধ্বস্ত,
বেদ্বিহিত কর্মানুঠান বিলুপ্ত এবং সদাচার ভতিরোহিত হইতে লাগিল। কেবল
ব্রাহ্মণগণ সনাতন বর্ণাশ্রমধর্শ্বের রক্ষার জন্ত লোকালয় পরিত্যাগপূর্বক পুলিনে,
গহন বিপিনে, পর্্বতকন্ারে অবস্থান ফ্রিতে লাগিলেন। কেহই তাঁহাদের