বাঙ্গলা ভাষা-প্রসঙ্গে | Bangla Bhasha-prasange

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৮ TI TUN AAs ঢের বাকী । ছাত্রদের দ্বারায় এরূপ অনেক কাজ হতে পারে। ভিন্ন ভিন্ন ব্যবসায়ে ব্যবহৃত বিশেষ শব্ব--(৩০৮:1081] (6:06--সেগুলির আলোচনায় অনেক নোতুন খবর বেরুতে পারে, এটার সম্বন্ধে অনেকেই নিজের নিজের প্রদেশের ভার নিতে পারেন। যাদের বাঙলার প্রান্ত জেলায় বাস-_যেখানে অন্‌-আর্যভাষযী জাতি এখনও বিদ্যমান, তাঁদের উচিত সেই প্রান্তের অন্‌-আধ্য ভাষা শিখে নেওয়া । সাঁওতালী আর কাছাড়ীর প্রভাব যে পশ্চিম বাঙলার আর উত্তর বাঙলার ভাষায় আছে, তা সহজেই AAT PAS পারা যায়; কারণ রাঢ়ের জন-সাধারণ--1086968-এর মধ্যে কোল-জাতির উপাদান আছে, উত্তর-বঙ্গ আর কামরূপের লোকেরা তো সেদিন TW কাছাড়ী বা বড ( বোড়ো ) তাষা বল্ত, এখন বাঙলা-ভাষী Vow, মুসলমান আর হিন্দু হয়েছে, এমন কি অনেকে নিজেদের ক্ষত্রিয় ব'লে পরিচয় দিচ্ছে। কিন্তু এ কাজ ততটা সহজ নয়। বাঙলা-ভাষা যখন জন্মগ্রহণ করে, তখনকার দিনের অনাধ্য-ভাষার প্রভাবটাই বেশি পড়েছিল | কিন্তু অনেক অনার্্য-ভাষা লোপ পেয়েছে, আর অনেকের পূর্ব স্বরপটি জান্বার উপায় নেই। তবুও, এদিক্‌ দিয়ে কিছুই জান্বার চেষ্ট ey নি। Saye শরৎচন্দ্র রায় বাঙলার পশ্চিম প্রান্তের অন্‌-আধ্য জাতদের ভাষ, ইতিহাস, রীতি নীতি আলোচনা করছেন; তার মতো আরও sa} দরকার, যারা এই সকল অন্‌-আধ্যদের সঙ্গে তাদের আশপাশের হিন্দু বাঙালীদের সম্বন্ধ কী, নৃ-তত্ব-বিদ্যার দিক থেকে সেটা চর্চা BAA | বাঙলা দেশের প্রত্যেক জেলার মহকুমা থানা নিববিশেষে গ্রাম ও ভুসংস্থানের নামের তালিকা সংগ্রহ হওয়া উচিত, এমন সকল নামের তাপিকা, যেগুলির মানে বোঝা যায় না, আর সংস্কৃত বা বাঙলার সাহায্যে, ব্যাখ্যা ক"র্তে পারা যায় না। নাম থাক্লেই তার একটা মানে আছে, বা ছিল; অথচ সমস্ত বাঙলা দেশে (কেবল বোধ হয় দক্ষিণ সমতট-টুকু বাদ, কারণ এ অঞ্চলটায় নোতুন করে লোকের বাস হয়েছে ) এমন সব স্থানের নাম আছে, যার মানে খুঙ্গে পাওয়া যায় না-_কথাগুলি বাঙলার SQ] মনেই হয় না, যদি আমরা এগুলোকে একটু বিচার ক'রে দেখি। নিশ্চয় যখন এই সকল নাম দেওয়া হয়েছিল, তখন লোকে তার মানে বুঝ:্ত; কিন্তু নামগুলি ত বাঙলা নয়। তা হ'লে পূর্বে এদেশে অ-বাঙালী লোক ছিল, যারা অন্য ভাষা ব'ল্ত; তারা গেল কোথা ? কল্পবরের মতো উবে গেল-_-ষাতে আধ্য- বংশধরেরা এসে দয়] ক'রে বাস করে, পাগুব-বজিত বাঙলা দেশকে পবিত্র FLT পারেন--না, তারাই আধ্যভাষী বৌদ্ধ প্রচারকঢের কাছ থেকে, পশ্চিম



Leave a Comment