রম্যাণি বীক্ষ্য (অরণ্য পর্ব) [সংস্করণ-৩] | Ramyani Beekshya (Aranya Parva) [Ed. 3]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পলাইয়ামে নীলগিরি এক্সপ্রেস আসে সকাল আটটার পরে, এফং কোচিন থেকে ফাস্ট প্যাসেঞ্জার আসে তার আগে ৷ মেট্ট,পলাইয়াম থেকে উটির ট্রেন ছুখানা--একখানা কোচিনের যাত্রীদের জন্য, আর একখানা ম্যাড্রাস থেকে নীলগিরি এক্সপ্রেস এসে পেঁছবার পরে ছাড়ে । মেট্ট,পলাইয়াম ও উটির মাঝে আছে গোটা আষ্টেক স্টেশন | যাবার সময়ে ট্রেন সব স্টেশনেই Hora! এই পথের সবচেয়ে বড় স্টেশন gyi এটি একটি শৈলাবাসও বটে । অনেকে উটির চেয়েও ভাল বলেন । একজন যাত্রী আমাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন যে বিশ্রাম কবতে হলে উটির চেয়ে কুনুরই ভাল, কিংবা কোটাগিরি । উচ্চতায় কিছু কম হলেও আবহাওয়া ভাল । কোটাগিরিতে আরও একটা স্থবিধা আছে । ডোডাবেটা শৃঙ্গ এই শহরটিকে আড়াল করে বেখেছে বলে বারিপাত এখানে কম | যে ভদ্রলোক আমাকে Fara নামবার পরামর্শ দিয়েছিলেন, তিনি আমাব সঙ্গেই চলেছিলেন। হঠাৎ প্রশ্ন করলেন, ভবানী সাগর দেখেছেন? বললুম £ না। ভদ্রলোক আফসোস করে বললেন ? ইস্‌, খুব ভুল হয়ে গেল I আমি আশ্চর্য হয়ে বললুম : ভুল আবার কিসের ! তিনি একটি ছোটখাটে। নিশ্বাস ফেলে বললেন ?: আগে মনে পড়লে আমি আপনাকে সেখানে যাবার পরামর্শ ই দিতাম | তার কথা শুনে আমার হাসি পেল । উটির টিকিট কেটে আমি এই ট্রেনে উঠেছি, Sta সঙ্গে পরিচয় হয়েছে এই গাড়িতে । কাজেই তার পবামর্শ নিয়ে আমাৰ বিশ্রামের স্থান নির্বাচনের কোন প্রশ্ন ওঠে না। তবু সৌজন্য রক্ষার জন্যে বললুম : শুনেছি, এই অঞ্চলেব একটি সুন্দর atin | কিন্তু ঠিক কোথায়, তা জানি নে। ভদ্রলোক বললেন, মেট্ট,পলাইয়াম থেকে আপনি এই ট্রেনে উঠলেন তো! সেখান থেকে সড়ক পথে কুড়ি-বাইশ মাইল দূরে ‘9



Leave a Comment