ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও নানা বৈপ্লবিক ষড়যন্ত্র মোকর্দ্দমার ইতিহাস | Bharater Swadhinata Sangram O Nana Baiplabik Sarajantra Mukkadamar Itihas

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১২ বছর কেউ ছয় বছর কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছিল । সেই was ট্রাইব্যনাল ১২১/ক ধারায় কারও প্রতি দুই বছর কারও প্রতি এক বছর দণ্ডাদেশ দান করেন | এই ষড়যন্ত্র মোক দ্দ মাটি যুগান্তর - | দণ্ডিতদের নাম-_ সুশীল বিশ্বাস, বিজয় চক্রবতা, গণেশ দাস, CAT দাস ও অতুল TAH" | ৫. ঢাক AWAY মাকর্ঠমা--১৬১০ বৈপ্লবিক আন্দোলনের ইতিহাসে এই মোকদ্দমাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সিডিসন কমিটির রিপোর্টে সমগ্র অনৃশীলন সমিতি সম্পর্কেই “ঢাকা সমিতি” শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে। ১৯০৬ খৃষ্টাব্দে বঙ্গদেশকে “পঞ্ঢচিমবঙ্গগ এবং “পূর্ববঙ্গ ও আসাম” এই দুটি পৃথক প্রদেশে বিভতন্ত করা হয় । ঢাকা অনুশীলন সমিতির মেতা পুলিন- বিহারী দাসকে সমিতির সভাপতি প্রমথনাথ faa সমগ্র Aaa শাখাসমিতিগুলির অধিনায়ক পদে নিযুত্ত করেন । পুলিনবাবুর অতুলনীয় কমদক্ষতা ও সংগঠন শক্তির প্রতাবে অতি অল্প সময়ের মধ্যে সমগ্র পূর্ববঙ্গে অনুশীলন সমিতির coo শাখা ছড়িয়ে পড়ে | ১৯০৮ সালের ১৬ই ডিসেম্বর শ্রদ্ধেয় নেতা অশ্বিনীকুমার দত, শ্যামসুন্দর BRAS, সূবোধ মল্লিক প্রভৃতির সাথে অনুশীলন সমিতির পুলিনবাব্‌ ও YAM নাগকে ও ১৮১৮ সালের ৩ নং রেগু- লেশন অনুসারে প্রেপ্তার করা হয় এবং পুলিনবাবৃকে পাঞ্জাবের মণ্টেগোমারী জেলে আটক Sal হয়। এর পর প্রায় একমাসের মধ্যে প্রববঙ্গের প্রাদেশিক গভর্ণমে*্ট অন্যান্য কয়েকটি সমিতির সাথে ঢাকা অনুশীলন সমিতিকেও “বে-আইনী সংস্থা” বলে ঘোষণা প্রচার করেন । পুলিনবাব্র গ্রেপ্তারের পরেও ঢাকা সমিতির বৈপ্লবিক BAe পূর্ণবেগে অগ্রসর হতে থাকে এবং পুলিশের তৎপরতাও বেড়েযায়। ঢাকা অনুশীলন সমিতির নেতৃস্থনীয় SIA অনেকেই কলকাতায় চলে আসেন । এ দিকে আল্িপর



Leave a Comment