বঙ্কিমচন্দ্র ও রবীন্দ্রনাথ | Bankimchandra O Rabindranath

অবশ্য fey wets তখন যে উচ্চ সমাদয়ের সহিত ae] করেন নাই, তাহার হয়ত কারণও ছিল। যেমন £-- বালক রবীন্দ্রনাথ কর্তৃক মাইকেলের মেঘনাদ বধ কাব্যের ও তাহার নিজের কবিভা-পুস্তকের তীব্র সমালোচনা করার oe তাহাকে উদ্ধত ভাবা। দ্বিতীয়তঃ, তখনও পর্যন্ত রবীন্ত্রণাথের প্রতিভার তেমন কোনরূপ স্ফুরণ না দেখার জন্যও হইতে ACT | ১৮৮১ Mice বন্কিমচন্দ্র যখন হাওড়ার ডেপুটি ম্যাজিষ্টেট, সেই সময় হাওড়ার foes ম্যাজিষ্ট্রেট ছিলেন বাকৃল্যাগু সাহেব । এই বাক্ল্যাগু সাহেবের সহিত বন্কিমচন্দ্রের অনেক দিন ধরিয়া বেশ একটা fete চলিয়াছিল। বিবাদের কারণটি ছিল এই :-_ হাওড়া মিউনিসিপ্যালিটির এক মোকচ্দমায় এক gar আসামীকে নির্দোষ জানিয়] বন্কিমচন্্র ছাড়িয়া দেন। বাক্ল্যাগু চাহিয়াছিলেন, আসামীর শাস্তি হউক। তাই আমামী মুক্তি পাওয়ায় বাক্ল্যাগু বন্কিমচন্দ্রের উপর ক্রুদ্ধ হন এবং রাগের মাথায় বন্কিমচন্দ্রের রায়ের উপর এক মন্তব্য UIT | এই মন্তব্য লেখায় বন্কিমচন্দ্রও সাহেবের উপর মহা ক্ষিপ্ত হইয়া উঠেন এবং সাহেবকে জানান যে, এজষ্ত তাহাকে ক্ষমা চাহিতে হইবে, নচেৎ তিনি কমিশনারকে সমস্ত কথা জানাইবেন | সাহেব এক মাসের মধ্যেও বন্কিমচন্দ্রের নিকট HA না চাওয়ায়, শেষে বন্কিমচন্দ্র সমস্ত কথ] কমিশনারকে জানান । তখন অবশ্য বাকৃল্যাগু fears নিকট দুঃখ প্রকাশ করিয়া তাহার রায়ের উপর যে মন্তব্য করিয়|ছিলেন, তাহা প্রত্যাহার করেন। উপরওয়াল] ম্যাজিষ্ট্রেট সাহেবের সহিত বন্কিমচন্ত্রের যখন এইক্মণ বিবাদ চলিতেছিল এবং এই বিবাদ লইয়] যখন তিনি খুবই বিব্রত ছিলেন, ঠিক মেই সময়টিতেই রবীন্দ্রনাথ বন্কিমচন্দ্রের সহিত সাক্ষাৎ করিতে গেলে, বন্কিমচন্দ্র ICA জন্য হয়ত রবীন্দ্রনাথকে ঠিক সমাদরের সহিত গ্রহণ করিতে পারেন নাই । এমনও হইতে পারে। ১২