ভাববাদ খণ্ডন | Vabbad khandan

বিজ্ঞানবাদীও বলে “বহির্বস্ত যে কী, কই তা তো জানি নে, কখনো তা দেখিনি —acaa বাইরে সত্যি কিছু নেই ।” বিজ্ঞানবাদীর দল নিজেদের কথাটা হয়তো আর একটু শুধরে নিয়ে বলবে, বিষয়ের অনুভূতিকে আমর! অস্বীকার করতে যাব কেন, আমরা শুধু অস্বীকার করি তার বাহৃত্বতরূপ-_বিজ্ঞেয় পদার্থ- রাশি অন্তর্বর্তী ধারণা ছাড়া আর কিছুই ay) উত্তরে শঙ্কর বলছেন, এ হলো গায়ের জোরের কথা । অনুভূতির সময় আমরা তো এই বলেই BST করি এটা হলো BS, ওটা হলো FUT FF এমন তো SATA] অনুভব করিনে যে, এট] হলো স্তম্ভের মানস রূপ, ওটা হলো কুড্যর মানস-রূপ ৷ তাছাড়া, নহির্বস্ত বলে কোনো জিনিস যদি কোথাও কোনোকালে না থাকে, তাহলে অন্তর্বতাঁ ধারণাকেই বা কেমন ক্রে “বহির্ব২” হিসাবে অনুভন Fa] সম্ভব? আসলে, “বহির্ব২” বলে ধারণাটা এল কোথা থেকে ? এমন কথা তো মুখ-ফুটে কেউ বলতে পারে না যে, বিষ্ণুমিত্রের চেহারাটা ঠিক বন্ধ্যাপুত্রের মতো | এই তো শঙ্করের Strate Aor | কিন্তু তারপর? তাঁর নিজের মতবাদ ? ব্রহ্ম সত্য, এবং BH মানে বিস্তদ্ধ চৈতন্য । এর চেয়ে চরম ভাববাদ-_চেতন- কারণবাদ--পৃথিবীর ইতিহাসে আর sac দেখা দেয়নি । যে বহিবস্তর অবিসংবাদিত সত্তা নিয়ে এত তর্ক, তার হলো কী ? সমগ্র জগৎ--যে জগতে ভাববাদীর মুখের মতো চাবুক নেই বলে শঙ্করের এত অন্ুশোচন|--রজ্জুতে সর্প-প্রতিভাসের মতো মিথ্যে হয়ে গেল। ( মিথ্য৷ হিসাবে agent আরও এক কাঠি সরেস, কিন্তু তাই বলে ব্যবহারিক পৃথিবী তার চেয়ে এক চুলও বেশি নয়। অদ্বৈত মতে মিথ্যার তারতম্যকে সত্যের তারতম্য বলে ভুল করলে. চলবে না )। সহজবুদ্ধির সঙ্গে সামান্যতম আপসটুকুও নেই : ভাববাদ-খণ্ডন পরিণতি পেল চূড়াস্ত ভাববাদে । দর্শনের এই আজব গোলক-ধাধায় ঘোরা _ভাববাদের হাত থেকে মুক্তি পেতে গিয়ে ভাববাদের জালেই জড়িয়ে পড়।-_একে শুধু দিশি দার্শনিকের খামখেয়াল বলে উড়িয়ে দেওয়াও চলে না। প্রাচীন গ্রীসে aes দার্শনিকের