ঘরোয়া | Gharoya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আমার নাম করেই অবনকে বলিস ।” কিন্তু আমারও কেমন ভয়-ভয় করল। কারণ, একদিন দেখলুম, THM এ বিষয়ে অবলীন্জ্রনাথকে বলতে এসে একবার বলবার জন্য এগিয়ে যান+ 'আবার সরে আসেন, এদিক-ওদক ঘোরাফেরা করেন। শেষ পর্যন্ত তিনিও কিছু বলতে পারলেন না-- অবনীন্দ্রনাথ একমনে AHS গড়ে চললেন, তার ও দিকে খেয়ালই নেই। তাই এবারে যখন গুরুদেব কলকাতায় এসে জিজ্ঞেস করলেন, 'অবনের জন্মোৎসবের কতদূর কী HA, TNA বুঝে নালিশ করলুম। গুরুদেব Haars থুব ধমকে দিলেন, মা! যেমন ছুই, ছেলেকে দেয়। বললেন, 'অবন, তোমার এতে আপত্তির মানে কী। দেশের লোক যদি চায় কিছু করতে তোমার তো তাতে হাত as’? অবনীন্দ্রনাথ আর কী করেন, ছোটো ছেলে বকুনি খেলে তার যেমন মুখখানি হয়, অবনীন্দ্রনাথের তেমনি AWA ভাবখানা ছয়ে গেল । বললেন, “তা আদেশ যখন করেছ, মালাচন্দন পরব, ফৌটানাটা কাটব, তবে কোথাও যেতে পারব না কিন্তু এই বলেই তিনি গুরুদেবকে প্রণাম করে পড়ে কি মরি সেই ঘর থেকে পালালেন | গুরুদেব COLA উঠলেন; বললেন, 'পাগলা বেগতিক দেখে পালালো ॥ আশি বছরের YU সত্তর বছরের ভাইপোকে যে “পাগলা” বলে হেসে উঠলেন, এ জিনিস বর্ণনা] করে বোঝাবে কে। এই গল্পগুলো গুরুদেবের কাছে এত মান পাবে তা অবনীন্জ্রনাথও ভাবেন নি কথনো। গুরুদেবের ইচ্ছান্যায়ী বই ছাপা শেষ হয়ে এল, কিন্তু বয়টা দিনের জন্য তার হাতে তুলে দিতে পারলুম না। আজ এ বই হাতে নিয়ে তাকে বার বার প্রণাম করছি, আর প্রণাম করছি অবনীন্ত্রনাথকে, যিনি গল্পচ্ছলে আমার ভিতর এই ACH ধারা বইয়ে দিলেন | aniea ১৩৪৮ Sata) চন্দ ১৩



Leave a Comment