আবুল কালাম আজাদ | Abul Kalam Azad

আবুল কালাম আজাদ পলাতে লাগলো । মওলানা আজাদের পিতা মহম্মদ খইরুদ্দিনও দিলী ত্যাগ ক'রে পলাতে সংকল্প করলেন এবং বৃটিশ হত্যাকারীদের শ্ঞোনদৃষ্ট এড়িয়ে তিনি কোনো রকমে এসে পৌঁছলেন রামপুরে । রামপুরের নবাব ইউসুফ আলি খান ছিলেন খইরুদ্দিনের শিষ্য । আর এই ইউস্থফ আলে খান বিদ্রোহী সিপাহীদের বিরুদ্ধে বটিশদের করছিলেন সাহায্য । স্মৃতরাং বৃটিশ অত্যাচারের কবল থেকে খইরুদ্দিন নিষ্কৃতি পেলেন। নবাব ইউসুফ আলি খান তার গুরুদেবকে নিবিস্বে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করলেন। খইরুদ্দিন CANS থেকে রওনা হলেন মক্কা | এ সময় তুরস্কের স্থলতান ছিলেন আবদুল মজিদ। তিনি মওলানা] মহম্মদ খইরুদ্দিনের অসাধারণ পাণ্ডিত্যের কথা শুনে তাকে কন্স্টান্টিনপলে আমন্ত্রণ ক'রে পাঠালেন। স্থলতানের স্থপারিশে ও সাহায্যে মওলানা] খইরুদ্দিন প্রণীত বহু পুস্তক ও প্রকাশিত হোলো FST থেকে । এ সময় মওলানা মক্কার বিখ্যাত খাল আইন জ্ববাইদার সংস্কার উদ্দেশ্যে অর্থসংগ্রহের HI কনস্টান্টিনপল থেকে চলে এলেন এবং ভারতে ও ভারতের বাইবে তার বহু শিষ্য ও বন্ধুদের কাছ থেকে সংগ্রহ করলেন খাল খননের Hey প্রয়োজনীয় এগারো লক্ষ টাক] । মক্কাতে মওলানা খইরুদ্দিনের সম্মান ও প্রতিষ্ঠার সীমা রইলো না। এই সময় মক্কায় বর্ধিফ্ণু এবং পাণ্ডিত্যের জন্যে খ্যাতিমান ছিলেন শেখ মহম্মদ জাহির ওয়াত্রি। শেখ মহম্মদ জাহির ওয়াত্রির কন্যার সংগে মহম্মদ খইরুদ্দিনের শুভ পরিণয় ঘটলে] । এই পরিণয়ের ফলেই ১৮৮৮ খৃস্টাক্বে মওলানা আবুল কালাম আজাদের জন্ম হয়। এইরূপে arya কালাম বিদ্যায় ও বংশাভিজাত্যে যে কেবল freq উত্তরাধিকারীই হলেন, তাই নয়, মাতৃকুলের সকল জ্ঞান-সম্পদ এবং বংশ মধাদাও হোলো ১০