ভারতে বস্তুবাদ প্রসঙ্গে | Bharate Bastubad Prasange

নয়। তাহলে, সামগ্রিকভাবে তার দার্শনিক মতের আভ্যস্তরীণ eee. কথা মনে রেখেও কুমারিলের বিচার-বিশ্লেষণের একটা GSS পরোক্ষ তাৎপর্ধ: আমাদের আলোচনার পক্ষেও প্রাসঙ্গিক coat) তার যুক্তির আসল উদ্দেশ্য হলো ভাববাদ খণ্ডন এবং দর্শনের ইতিহাসে মূল দ্বন্ বলতে ভাববাদ বনাম বস্তবাদ | তাই ভাববাদ খণ্ডন ম"নে অনিবার্যভাবেই বস্তবাদের স্বীকৃতি না- হলেও অস্তত পরোক্ষভাবে বস্তবাদেব পক্ষে কিঃটা জমি নিশ্চ্মই তৈরি। ভাববাদের মেঘে চিন্তার আকাশ যতোক্ষণ আচ্ছন্ন ততোক্ষণ সাধারণভাবে বস্তবাদের সম্ভাবনাটাই চোখে পড়ে AL 1 এদিক থেকে বলা যায় ভাববাদের বিরুদ্ধে যে-কোনে। আঘাত এক অর্থে বস্তবাদের সহায়ক হবার কথা | staat খণ্ডনে কুমারিলের যুক্তিটাকে কিন্তু ভাববাদের বিরুদ্ধে যে-কোনো একরকম আঘাতের সঙ্গে তুলনা করাও ভুল হবে। একদিক থেকে বলা যায়, একেবারে যূলে ATS | কেননা, দর্শনের ইতিহাসে ভাববাদ খণ্ডনের আরো অনেক রকম নজির অবশ্যই আছে। কিন্তু তার মধ্যে অধিকাংশরই প্রধান অবলম্বন বলতে বিশুদ্ধ বুদ্ধির কাছে আবেদন | কিন্তু তার স্যায্য ya স্বীকার করেও মনে রাখা দরকার যে এইভাবে খণ্ডনের কিছুটা বিপদও আছে । ভাব- বাদেরই ফাদে পড়বার বিপদ । কেননা, ভাববাদের মূল দাবিটাই এই যে Free বুদ্ধিই বা faws চেতনাই-_বা যে-কোনো ভাষাতেই কথাটা বলা যাক -না কেন-_পরম সত্য; অতএব চেতনার দাবিটাই চরম দাবি। অতএব তারই কাছে আবেদন-নিবেদন যতো Sicazs Fal যাক না কেন, শেষ পর্যন্ত তারই পরম গুরুত্ব অন্তত উহ্‌ থাকে। ফলে এই পথে এগিয়ে ভাববাদেরই অন্তত প্রচ্ছন্ন প্রভাব থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি শেষ পর্যন্ত সম্ভন কিনা এ-বিষয়ে বিচারের অবকাশ আছে। কুমারিলের আলোচা বিজ্ঞপট। কিন্তু স্পষ্টই aw icd বিশুদ্ধ বুদ্ধির কাছে আবেদন-নিবেদনের বদলে সরাসরি প্রয়োগজীবনের--বাস্তব কর্মজীবনের-_ কাঠগড়ায় ভাববাদকে দাড় করানো | বস্তজগৎটাকে ভুয়ো বা কাল্পনিক বা মিথ্যা বলে প্রচার করার হাজার চেষ্টা সত্বেও ভাববাদী নিজেই প্রয়োগজীবনের ক্ষেত্রে রীতিমতো হোঁচট CATS AT) আর তন শব্চ-ব্যবহারের গৌজামিল দেওয়া SW উপায় থাকে না। ভারতে stag এ-হেন গৌঁজামিল হিসেবেই শেষ পর্যন্ত “সংবৃতি সত্য” বা “ata সত্য” বলে কিছুদ্ধ কিমাকার কথা বলতে বাধ্য হন, cate কথায় যার মানে দাড়ায় “সত্যে কিন্তু, সত্যি নয়।”