সোনার বাঙলার সোনার ছেলে | Sonar Banglar Sonar Chele

> রামমোহন রায়ে গুপনিবেশিক স্বায়ত্তলাসন wee ভারতের রাষ্ট্রীয় আদর্শ হওয়া উচিত । যখনই তিনি watt পেয়েছেন, কি এদেশে কি বিলাতে, ভারতের আত্মনিয়ন্ত্রণের দাবী সর্বত্রেই প্রচার করেছেন | সকলেই জানেন, মত প্রকাশের স্বাধীনতাই রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতার মূলভিত্তি । কিন্তু ইংরেজ শাসনের প্রথমভাগেই ১৮২৩ সালে মুদ্রাযন্তর কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা হয়। তখন রামমোহন এর প্রতিবাদে তার সম্পাদিত কাগজ “মিরাট-আল-আখবারের' প্রকাশ স্বেচ্ছায় বন্ধ কবে cra! তিনি পার্লামেন্টে পর্যন্ত এর প্রতিবাদ কবেছিলেন, কিন্তু তাতেও কোন ফল হয় fF | চিবস্থায়ী বন্দোবস্তেব প্রতিবাদ করে একদা তিনি বলেছিলেন- “চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত দেশের ভূস্বামীদেব সম্পদ বাড়াইয়াছে, কিন্তু ইহা দ্বারা দরিদ্র কৃষকের কোনও উন্নতি হয নাই ।” শতাধিক Tex আগেই যিনি দেশেব অবস্থা মানসনেত্রে দেখতে পেয়েছিলেন, তিনি তো খষি ছাড়া আর কিছুই নন! সেইজন্যই তিনি নব্য- ভারতের গুরু | নিজ দেশের পবাধীনতাব জন্য তিনি যত বেদনা পেতেন, পৃথিবীর যে কোনও পবপদানত দেশের সম্বন্ধেই একই রকম ব্যথা অনুভব করতেন। নেপলসবাসীবৰা স্বাধীনতাযুদ্ধে পরাজিত হলে তিনি অত্যন্ত অবসন্ন হয়ে পড়েছিলেন। আবার স্পেনে নিয়ম- Bias শাসনপ্রণালী প্রতিষ্ঠিত হলে আনন্দের আতিশয্যে কলকাতা টাউন হলে তিনি এক বিরাট ভোজ দিয়েছিলেন | বিলেত যাত্রার সময় ফরাসী সাধারণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কথা শুনে নিজের শারীরিক অসুস্থতা সত্বেও আগ্রহের সঙ্গে তিনি এই বলে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন ঃ ‘Glory, Glory to France.” fart বিল আন্দোলনকে উপলক্ষ করে তিনি বলেছিলেন-- “ইহাকে কেবল সংস্কারকামী ও প্রাচীনপন্থীদের নংগ্রাম বলিলে চলিবে at) ইহা স্েবেচ্ছাচারের বিরুদ্ধে সমণ্র পৃথিবীর স্বাধীনতার