এক-দুই-তিন | Ek-dui-tin

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
এক ছুই তিন পক্ষে মোটেই নিরাপদ agi কারণ বাল্মিকীর সেই ব্যাধের মতো আমরাও নিশ্চয় বিরহিনী সতীসাধ্বীর অভিশাপ কুড়োচ্ছি ! দিন দশেকের ছুটি দিয়ে যে আপনাকে কলকাতায় পাঠিয়ে দেবো, তারও উপায় নেই। লাইন পাতার sre কয়েকদিনের মধ্যে শেষ করতে হবে-_সামনেই, জি-এম এর ইঞ্সপেকশন |’ তীব্র প্রতিবাদ করতে গিয়ে কোহিনূর মিত্র কানের পাতা ছুটো লাল করে বসলো । জোব গলায় বললে, 'না না, কোনে Cleat era নেই। শুধু শুধু ছুটি নিয়ে কী ক্রবো 1' আমি মশাই সহজ সরল মানুষ, মনের মধ্যে জিলিপির প্যাচ নেই | ওর SA শুনে বেজায় চটে Bary) বললাম, প্রয়োজন নেই, বললেই হলো? আমাদেরও মশাই একদিন আপনাদের বয়স গিয়েছে । সে সব দিনের কথা এখনও ভুলিনি । আমি তখন ates সার্ভে করছি। মাম কয়েক হলো বিয়ে হয়েছে। STs} পড়ে রয়েছেন কলকাতায় catia থেকে অভিমান করে তিনি তো একখানা চিঠি ছাড়লেন । আর asa বিয়ে-হ ওয়া মেয়েদের ঘত্তিমান যে কি ডেঞ্জারাস তা তো আপনি এখনও জানেন না। চিঠিখানা পেয়ে মেজাজটা এমন খারাপ হয়ে গেল যে, ছুটি না নিয়েই পাপিয়ে এলাম । আপিস থেকে টেলিগ্রাম পাঠাল: মেডিক্যাল অফিসারের সামনে এপিয়ার হও। আমার অবস্থাটা তখন বুঝুন । বৌকে খুশী করতে গিয়ে চাকরিটা যায় আর কি! কিন্তু মশাই, তখন দিনকাল আলাদা ছিল । সি-এম-ও বুকে পিঠে ট্টেথো লাগিয়ে বললে, “বাবু, তোমার যা কফিটনেশ তাতে তোমাকে এতারেস্ট এক্সপিডিশনে পাঠানো! যেতে পারে। তা রাজগীর থেকে পালিয়ে এলে কেন? লজ্জার মাথা CUA তখন আসল ব্যাপারটা বললাম। সুনে সায়ের পিঠে চাপড় মেরে বললে, 'আই সি। মোস্টসার্টেনলি, নিশ্চয় ছুটি পাবে। আমি যতোক্ষণ মাছি কোনো চিন্তা নেই, কেট তোমার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না খম খম করে লিখে দিলে--- ১৯



Leave a Comment