অমৃত কুম্ভের সন্ধানে | Amrita Kumbher Sandhane

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
মালপত্র নামানো হল। সেই স্বামী-আজ্রী তখনো পাড়িয়ে। স্ত্রী এগিয়ে এলেন জামাইয়ের কাছে। বললেন, হয়েছে? জামাই চমকে বললেন, i? তারপর ভদ্্রমহিলাকে দেখে লজ্জিত হয়ে, বললেন, যা, হয়েছে। ভদ্রমহিলা বললেন, তা হলে যাচ্ছি। এই মুহূর্তে জামাইকে একবার বিষণ্জ ও বিস্মিত হতে দেখলাম। যেন এতক্ষণে সে বুঝতে পেরেছে, এই মেয়েটির সঙ্গে তার এক বিচিত্র ভাবের বন্ধন হয়েছে। সে মেয়েটির বাসি মুখের দিকে তাকিয়ে কেবল বলল, আচ্ছ 1! ভদ্রমহিলা আমাদের দিকে ফিরেও একবার হেসে নমস্কার করলেন। স্বামীও তাই করলেন। জামাইকে বললেন, আসবেন কিন্ত। শেষ। তবু শেষ নয়। কেবলি ভাবছিলাম, একে কী বলে? কখন এর শুরু আর কখন শেষ, কেউ জানে না। অনুসন্ধানে ধরা পড়তে পারে। কিন্তু এ ঘটনা নিয়ে বলার তো কিছু নেই। বেশ কিছুদিন পর, জামাইকে হঠাৎ একটি গলির মোড়ের কাছে দেখে থমকে দাড়ালাম। মনে পড়ে গেল সেই ঠিকানাটি, গলিটা দেখে। মনে পড়ল সেই মেয়েটির মুখ । গলি দেখিয়ে বললাম জামাইকে, এ পাড়াতে গেছলে বুঝি | জামাই অবাক! বললেন, না তো! কেন? তোমার বাড়ি কি এ পাড়ায়? বললাম, না। আমি যাব একটু অন্যদিকে । একটু সন্দেহ করেই জিজ্ঞেস করলাম, তবে তুমি এদিকে কোথায়? জামাই fafasta সরল ভাবেই বললেন, আগের বাসটা ধরতে পারি নি ॥ একটু এগিয়ে এসে দীাড়িয়েছি বাসের অপেক্ষায় | তবু জামাইয়ের চোখের দিকে তাকিয়ে বললাম, এ পাড়ায় তোমার কেউ নেই? জামাই আকাশ থেকে পড়লেন। গলিটার দিকে একবার a কুঁচকে তাকিয়ে বললেন, কই মনে পড়েছে না তো।



Leave a Comment