সংগীতে সুন্দর | Sangite Sundar

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৫ স্বকীয় অর্থাৎ নিরপেক্ষ সৌন্দর্যের অস্তিত্ব স্বীকার করেছেন; কিন্ধু এ কথা আরো ঠিক যে Stal কেউই নিরপেক্ষ সৌন্দর্যের ভিত্তির উপরে শিল্পকে স্থাপিত করেননি, ংগীতের অহকার্য বিষয় যে ধ্বনিগত gaa ও ছন্দ, এমন সিদ্ধান্ত করেননি। বলা TEMS প্লেটো-এরিস্টট্‌লের কাছে সৌন্দর্য অহকরণের সম্পূর্ণতার মধ্যে তথা waa ও ছন্দোময়তার পূর্ণতার মধ্যে নিহিত? এক কথায় সৌ্দর্য বা সুষমা অনুকরণেরই পূর্ণতর পরিণাম বিশেষ, arse বস্তুর বা শিল্পেরই একটি গুণ। অর্থাৎ এ সৌন্দর্য লাপেক্ষ-সৌশ্দবর্য, নিরপেক্ষ-সৌন্দর্য নয়। «Verte এই সৌন্দর্যের বিচার নৈর্ব্যক্তিক সুষমার ও ছন্দের বিচার নয়, এ সৌন্দর্যের বিচার বিবয়বস্ত কি পরিমাণে কত afact অনুকৃত হল তারই বিচার, এক কথায় বিষয়-সাপেক্ষ সৌন্দর্যের বিচার | এই দিক থেকে দেখতে গেলে, সংগীতের সৌশ্দবর্য-বিচার যে ধ্বনি-মমাবেশে সংগীত রচিত হয়েছে শুধুমাত্র তার সুষমা ও ছন্দের বিচার নয়; যে নির্দিষ্ট ভাবাবেগকে গীত উপস্থাপিত করতে চেয়েছে, সেই ভাবাবেগটি কি পরিমাণে গর ধ্বনি- সমাবেশের ভিতর দিয়ে ব্যক্ত হয়েছে, তারই বিচার । অর্থাৎ মৌদ্দর্য-বিচার আপাতদৃষ্টিতে রূপের বিচার বটে কিন্তু wt যেহেতু ভাবাবেগেরই রূপ, সেই হেতু রূপের ভাবাবেগ-ব্যঞুকতার বিচার | এই শেষোক্ত বাক্যটি থেকে মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে সংগীত যখন ভাবা- বেগকেই ব্যক্ত করে, তখন HTS: সংগীতের ক্ষেত্রে আবেগবাদ ও অঙহ্গকরণবাদের পার্থক্য কোথায় ? পার্থক্য অনেক । অহকরণবাঢের মতে শিল্প অন্গকরণবৃত্তির ফল, অহ্ককতি-রচন]া বা কল্পনাই শিল্পের কাজ এবং শিল্পরচনার উদ্দেশ্য, aysfor রূপ দেখিয়ে সামাজিক মনে আনন্ম দেওয়া | erie শিল্পতত্বের অন্ততম প্রধান এবং প্রচলিত মতবাদ ভাবাবেগবাদের মতে শিল্পের জন্ম অহ্ভতববৃত্তি থেকে, ভাবাবেগকে প্রকাশ করাই শিল্পের কাজ এবং উদ্দেশ্য --দর্শক-পাঠকমনে ভাবাবেগ জাগানে! তথা আনন্দ দান করা। প্রথম লক্ষণীয় এই যে প্রথম পার্থক্য বৃদ্ধিগত। একের মতে বৃত্তি--অনস্করণ ; অল্পের মতে বৃত্তি-অঙ্গতব। অনুকরণ মুখ্যতঃ জ্ঞানাত্মক ; অন্নভব মুখ্যতঃ ATTA | দ্বিতীয় পার্থক্য বিষয়গত। একের মতে অহকরণের বিষয় যেমন Waa হতে পারে, তেমনি ভাবাবেগের রূপও হতে পারে। অদ্তের মতে রূপের আশ্রয়ে শেষ পর্যন্ত ভাবাবেগেই ape হয়, শিল্পের রূপ সব ক্ষেত্রেই আবেগেরই wt) তৃতীয় পার্থক্য উদ্দেশ্যগত। একের মতে শিল্পের Sows রূপ-সৌন্দর্য দ্বিত্নে সামাজিকের



Leave a Comment