নাট্যসাহিত্যের আলোচনা ও নাটকবিচার [খণ্ড-৪] | Natyasahityer Alochana O Natakbichar [Vol. 4]

Je হইয়া পড়ে এবং নাটকের Strefea হানি ঘটে, তেমনি পৌরাণিক নাটকের ক্ষেত্রেও পৌরাণিক আবহাওয়া অর্থাৎ দৈব-বিধানের দৈবলীলার প্রভাৰ যত afin যায়, তত নাটকের পৌরাণিকী ভাবগুদ্ধির অপচয় হয়। ওীতিহাসিক নাটকে কবিকল্পনাকে যেমন এঁতিহাসিক তথ্যের বাধা মানিয়া--দেশ-কাল পাত্রের ওঁচিত্যের দিকে লক্ষ্য রাখিয়া চলিতে হয়, পৌরাণিক নাটকেও তেমনি করি পৌরাণিক বার্তার ne) মানিয়৷ চলিতে বাধ্য । উভয়ক্ষেত্রেই ,কাহিনীর কাঠামে| এবং চরিত্রের প্রসিদ্ধি যথাসম্ভব অক্ষুন্ন রাখিয়াই, কবিকে কল্পনার অবকাশ সৃষ্টি করিতে হয়। এই সমস্ত ক্ষেত্রে কবির দক্ষতা খুঁজিতে হইবে বৃত্ত রচনার মধ্যে নহে, খু জিতে হইবে--বিশেষ পরিস্থিতিতে অঙ্নুভাব সঞ্চারিভাব প্রভৃতির গভীরতা ও জটিলতা স্থষ্টির ক্ষমতার মধ্যে--এক কথায় রসনিষ্পত্তির তীত্রতার মধ্যে as কথাটি মনে রাধিয়াই, গুঁতিহাসিক নাটক এবং পৌরাণিক নাটকের সমালোচনায় প্রবৃত্ত হওয়া উচিত।. এই খণ্ডের বিশেষ উল্লেখযোগ্য তত্ববালোচনা--চরিতধর্মী নাটকের স্বরূপ বিচার । চরিতধমী নাটকের গঠন বিচার করিতে হইলে BTSs চরিত ধর্ম কি তাহ! জানিয়! Fem দরকার | ধর্ম না জানিয়। ধর্মাকে বিচার করিতে গেলে, বিচারের নামে অবিচারই en হইবে । বিল্রাস্তি যে অনিবার্য্য সে বিষয়ে কোন ACHE নাই। অনেকক্ষেত্রেই এই কারণে বিভ্রান্তি eda থাকে। ধর্মীর স্বল্প না জানিয়৷ একের ধর্ম অক্পযে আরোপ করিতে গিয়া বিভ্রাট ঘটানো হয়। এই প্রসঙ্গে বিচারের মূল VA সম্বন্ধে দুই একটি কথা৷ উত্থাপন করা যাইতে পারে। নাটক “সাহিত্য' বটে কিন্তু উহ! সাহিত্যের এক বিশেষ প্রজাতি (species )। কৰবিকর্ম হিসাবে--রসনিষ্পন্ন সামগ্রী হিসাবে, সাধারণভাবে উহ্‌ কাব্য (কবেরিদম-্কাব্যম্‌) কিন্তু বিশেষতঃ উহা “দৃপ্ত কাব্য”। অর্থাৎ বৈশেষিক লক্ষণ ( differentia ) হইতেছে--দৃশ্তত্ব--অভিনেয়ত্ব ( তত্রাভিনেয়ৎ GIL) | নাটক একাধারে শ্রব্য-দৃশ্ত। , অতএব নাটক বিচার করিতে হইলে-- “কাব্য-ধর্ম' এবং “দৃশ্য ধর্ম দুই ধর্মেরই বিচার করিতে হইবে এবং তাহা পৃথক