বঙ্কিমচন্দ্রের গল্প | Bankimchandrer Galpo

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আননামঠ ১১ তখন স্ত্রী-কন্যাকে একটি ঘরের ভিতর শোয়াইয়া কল্যাণীকে বলিলেন, “একটু তুমি সাহস করিয়৷ এক! থাক, দেশে afe গাই থাকে, শ্রীকৃষ্ণ দয় করুন, আমি দুধ আনিব ।” এই বলিয়া মহেন্দ্র fae হইলেন I মহেন্দ্র চলিয়া গেলে, SANNA মনে ay ভয় হইতেছিল। সেই জনশূন্য স্থানে প্রায়-অন্ধকার কুূটারমধ্যে চারিদিক চাঠিয়৷ দেখিতে দেখিতে তিনি সম্মুথের দ্বারে একটা কি ছায়ার মত দেখিলেন। পরে অতিশয় শুষ্ক, শীর্ণ, wal, বিকটাকার কতকগুলি aT নিঃশব্দে গৃহে প্রবেশ Sfan কল্যাণী ও তাহার sacs fafan দাড়াইল। কল্যাণী প্রায় মুছিত! হইলেন । সেই প্রেতবৎ পুক্লষেরা তখন কল্যাণী ও Bieta eae ধরিয়৷ তুলিয়া, গৃহের বাহির করিয়া, মাঠ পার হইয়৷ এক জঙ্গলে প্রবেশ করিল। কিছুক্ষণ পরে মহেন্দ্র দুগ্ধ ASN সেখানে BAM অনেক অনুসন্ধানেও স্ত্রী-কন্যার কৌন সন্ধান পাইলেন A | ২ বনমধ্যে লইয়৷ গিয়া way কল্যাণীকে নামাইল। ক্ল্যাণীর অলঙ্কারগুলি তাহাদের মধ্যে বিভক্ত হইলে, একজন দস্থ্য বলিল, “সোনা- রূপ] ASI কি করিব, একখানা গহনা AVA কেহ আমাকে এক মুঠ চাল দাও, ক্ষুধায় প্রাণ যায়” তখন সকলেই গোল করিতে লাগিল, “চাল দাও, চাল দাও, ক্ষুধায় প্রাণ যায়, সোনাক্ূপা চাহি না।” দলপতি তাহাদিগকে থামাইতে গেলে, সকলে fafa তাহাকে আক্রমণ করিল । দলপতিও অনাহারে শীর্ণ ও ক্লিষ্ট_দুই-এক আঘাতেই তাহার প্রাণবিয়োগ eH তখন উত্তেজিত, জ্ঞানশূন্ঠ দস্থ্যদলের মধ্যে একজন বলিল, “শ্গাল-কুক্কুরের মাংস খাইয়াছি, এস ভাই, আজ এই বেটাকে থাই ।” আর একজন বলিল, “যদি মহামাংস থাইয়াই প্রাণ রাখিতে হইবে, ore



Leave a Comment