সৈয়দ মুজতবা আলী রচনাবলী [খণ্ড-১] | Saiyad Mujteba Ali Rachanabali [Vol. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
e/o শার্তিনকেতনের পড়া শেষ করে ম্‌জতবা আলী 1কছকোল আলগড়ে পড়াশুনা করে । সেখানকার পাঁরবেশ তাকে আকৃষ্ট করতে পারে fat aire সে সেখানে জন্প্রয়তা অর্জন করে ও ছাত্র ইউনিয়নের ভাইস প্লোঁসডেন্ট নির্বাচিত হয়। এই সময়ে তার কাবুল যাওয়ার ACT Bl BAM খান তখন আফগানদ্থানে ৷ ব্যাপক শিক্ষা সংস্কারে মনোযোগী হয়েছেন। শাঁন্তাঁনকেতন থেকে ফরাসী অধ্যাপক বেনোয়া ও রাশিয়ান অধ্যাপক বগদানভ: তখন কাবুলের শক্ষাবভাগে যোগ 1ঁদয়েছেন । তাঁদের সাহায্যে সে কাবলে শক্ষা- বিভাগে চাকাঁর পায়। তার দায়ত্ব ছিল Saleem কলেজে সাধারণ বয়ে অধ্যাপনা । কাবুলে প্রায় দই বছর থেকে সে ১৯২৯ সালের মাঝামাঝি দেশে ফিরে আসে | হইাঁতমধ্যে বাচ্চাই সাকো কাবুলের বাদশাহ হয়েছেন । OPA কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। আফগানিস্তান থেকে ফিরতে তাকে অনেক বেগ পেতে হয়। আমার আব্বা তৎকালীন ভারতীয় লোকসভার সহ-সভাপাঁত। সিলেটের ASP আবদুল মতীন চোধ্যুরীর সাহায্যে ম:জতবা আলী দেশে ফেরার ব্যবস্থা করে । মুজতবা আলীর কাবুল-প্রবাসজীবনের সরস বর্ণনা আছে 'দেশেবদেশে” বইতে । PAT থেকে ফিরে এলে ম্‌জতবা আলী বিদেশে যেতে আগ্রহী হয়। এই সময় বিশ্বভারতীর feat বিদেশে স্বীকাতলাভ করে Ta শুধু falcon হাতে পরাাঁজত জার্মমন সরকার facet ও জাময়ামালয়া Soin স্বদেশী ঁশক্ষাপ্রাতষন্ঠানকে স্বীকাত দিত । মুজতবা আলী Wilhelm Humboldt নামক জামণন প্রতিষ্ঠান থেকে একশত পণ্যাশ টাকা মাসিক Aha লাভ করে । এই ae জার্মানীতে পড়াশুনা নির্বাহের পক্ষে যথেষ্ট ছিল না। আমি তাকে মাসে একশ টাকা করে পাঠাতাম। মুজতবা আলী প্রথমে বাাঁলন বশ্বাবদ্যালয়ে Sis হয়। কিন্তু বাঁলনের মত বড় শহরের AON তার সহ্য হয় নি। কয়েক মাস পরে সে বন বিশ্বাঁবদ্যালয়ে যোগ দেয়। এখানে দুই বছর ATMA করে সে 1প-এইচ-ড ডিগ্রী অর্জন করে । তার গবেষণার Tae ছিল ‘The ০81 of the khozhas and their religious life to-day’. STAT TT থেকে PBT সমাপন করে সে ১৯৩২ সালে দেশে ফিরে SCA | এর পর সে পুনরায় ইউরোপ যায় ও ইউরোপ থেকে কায়রো য়ে আল-আজহার বিশ্বাঁবদ্যালয়ে পড়াশুনা করে। সে যখন কায়রোতে তখন বরোদার মহারাজা ARTS TS গাইকোয়াড় আল-আজহার পাঁরদর্শনে যান। এখানে মহারাজাকে মুজতবা আলাীর সঙ্গে পাঁরচয় কাঁরয়ে দেওয়া BAI মহারাজা তার পা"্ডত্যে মুগ্ধ হন এবং দেশে ফিরলে তাকে মহারাজার সঙ্গে দেখা করতে অনুরোধ করেন । ১৯৪৩ সালে দেশে ফিরে মুজতবা আলাী বরোদায় যায়। মহারাজা তাকে বরোদা কলেজে অধ্যক্ষ Te করেন। মুজতবা আলা প্রায় আট বৎসর বরোদায় অধ্যাপনা Wal এই সময়ে সে TATA একখানি আরবী RSCTA সম্পাদনা করতে শুর; করে। এই কাজ সে শেষ করতে পারে নন | সয়াজীরাও মুজতবা আলীকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন ও বিদেশী পাঁণ্ডতদের কাছে প্রা কাঁরয়ে দিতেন | মহারাজার মৃত্যুর CF. মু. আ. র..-েম)- ভাঁমকা



Leave a Comment