উপন্যাস সমগ্র ৩ | Upanyash Samagra 3

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
এবং এই কাহিনী শেষ করবার পর বক্তা আর খেই খুঁজে পায় না। অতএব, সে যে সদ্যমৃত এই শিশুটির জন্মকালে উপস্থিত ছিল তার আর প্রমাণ দেয়া হয় না। উকুন তার মনোযোগ এবং শ্রম দাবি করে প্রবলভাবে | একা সে সামাল দিতে পারে না বলে মাটিতে থপ করে বসে পড়ে দ্বিতীয় রমণীকে অনুরোধ করে হাত লাগাতে | অনুরোধটি দ্বন্দৃযুদ্ধে আহ্বানের মত দেখিয়েছিল 1 কারণ, TANG কোনো শব্দ উচ্চারণ না করে দ্বিতীয়ার ডান হাতের SS ধরে Game টান দিয়েছিল। fog fray বৌটি তার শিশুকে সঙ্গে না নিয়ে একাঘরে ফেলে রেখে গিয়েছিল কেন ? এই রহস্য গ্রামের স্থৃতিকথায় পরিণত আরো অনেক রহস্যের অন্তর্ভুক্ত হবার অপেক্ষায় ace | কিন্তু অচিরেই একটি আলো দেখা aT বস্তুতপক্ষে দিনের আলোয় কিষান বৌয়ের উন্মুক্ত স্তনযুগল চোখে AG) শূন্যগর্ভ কাপড়ের থলের মত | ফুটবলের ফুটো রলাডারের মত | তার স্তনে দুধ নেই। খরায় পোড়া, পঙ্গপালের আক্রমণে মরা ধানের শীষের ভেতরে অবিকল যেমন ধান নেই-_ তার দুটো স্তন। fear বৌ ঘুমের ঠিক আগের মুহূর্তে faq শিশুর মত বলে যেতে থাকে, বাচ্চাকে কোলে নিলেই সে কেবল মাই টানতে চায়। বন বেড়ালের বাচ্চার মত খামচে ধরে 'মাইয়ের বৌটা | দুধ নেই বলে সুই ফোটানোর মত তখন তীব্‌ ব্যথা হয় wis) তাই সে শিশুকে কোলে নিতে ভয় পায়। তাই সে শিশুকে শুইয়ে রেখে পাশের বাড়িতে আগুন আনতে যায়। দ্বিতীয় রমণীটি প্রথমবার মাথা থেকে উকুন খুঁটে তোলায় এত তন্ময় হয়ে থাকে যে এই ব্যাখ্যাটি আদৌ তার কানে পশে না। বুড়ো আঙ্গুলের দুই নখের ভেতরে উকুন টিপে মারার উল্লাস তার জিভে ঠোটের ফাক দিয়ে বেরিয়ে এসে নাকের ডগা ছুঁই-ছুঁই হয়ে থাকে। ৬ শিশুটির আত বহুদূর পর্যন্ত ছড়িয়েছিল। AAA ভেতরে ভোরবেলায় শরীর লঘু করতে গিয়েছিল রাজারহাটের সবচেয়ে পুরনো কাঠমিস্তিরি এনায়েতের জোগানদার ব্যাং AH | তার জন্মের পরমুহূর্তেই বিরাট এক ব্যাং লাফিয়ে এসে থপ করে দাওয়ায় বসে পড়েছিল বলে সেই afters শিশুর সঙ্গে গেথে দেয়া হয়। তার নাম হয়ে যায় Te বাশবনের ভেতরে পরিচ্ছন্ন একটি অংশ আছে। সেখানে ব্যাংয়ের নিজস্ব রাজত্ব ৷ সে প্রতিদিন দু'হাত অন্তর অন্তর মলত্যাগ করে। এইভাবে হাত বিশেক জায়গা ব্যবহার করে ফেলবার পর আবার সে প্রথম জায়গাটিতে ফিরে আসে | আবার সে গোড়া থেকে পুরো ব্যাপারটি শুরু করে দেয়। আজ ভোরে তার অবস্থান ছিল মাঝামাঝি জায়গায়। সে বসে আগামী দিনের পরিষ্কার ১৪



Leave a Comment