বিশ্বসাহিত্যের আঙিনায় [খণ্ড-১] | Biswasahityer Anginay [Vol. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
একমাত্র ভগবান বুদ্ধের BI করি, তার পায়ে নিজেকে সমর্পণ করে দিয়েছি । এ জন্মে যত দুঃখ ভোগ করছি তা যে পূর্ব জন্মের কর্মফল তা উপলব্ধি করে মন বিষাদে পূর্ণ হয়ে যায়৷ মুরাসাকির মৃত্যু হয় আন্নমানিক ১০১৫ কিংবা ১০১৬ খ্রীষ্টাব্দে । মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল মাত্র আটত্রিশ বা উনচল্লিশ বছর | গেঞ্জি মনোগাতারির রচনা কবে সম্পূর্ণ হয়েছে তার সঠিক তারিখ জানা যায় না। মুরাসাকি রাজপ্রাসাদে আসবার পরই যে কাহিনীটি লেখা হয়েছে, তাতে ATE নেই। কারণ এই কাহিনীতে প্রাসাদের জীবনযাত্রার নিখুত ও বাস্তবান্ুগ চিত্র আছে | প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা না থাকলে এমন ছবি আকা সম্ভব নয়। তা ছাড়া গেঞ্জি কাহিনী রচনার মুখ্য উদ্দেশ্য হয়তো ছিল Harel আকিকোর মনোরঞ্জন করা। স্বৃতরাং ১০০২ থেকে ১০১২ সীষ্টাকের মধ্যে গেঞ্জি কাহিনীর অধিকাংশই লেখা হয়ে গিয়েছিল বলে অনুমান করা যেতে পারে। সম্পূর্ণ হয়েছে ১০২১ খ্রীষ্টাব্দে বা দু-এক বছর ACH | . মুরাসাকি এই উপন্যাস কেন লিখলেন সে সম্বন্ধে একটি প্রবাদ আছে। একবার তাকে আদেশ করা হলো একটি উপন্যাস লিখে দেবার জন্য । আদেশ ঠিক কার কাছ থেকে এসেছিল তা নির্দিষ্ট জানা যায় না। হয়ত সনম্ত্রাজ্জী আকিকো, কিংবা রাজকুমারী সেনশি অথবা কোনো বৌদ্ধ সন্ন্যাসিনী আদেশ করেছিলেন মুরাসাকি বিপদে পড়লেন । উপন্যাস কখনে৷ লেখেননি, কি করে লিখতে হবে সে সম্বন্ধেও কোনো ধারণা নেই । Boar প্রেরণা লাভের wy তিনি এলেন ef প্রদেশের অন্তর্গত ইশিয়ামাডের। মন্দিরে । বিওয়া হ্রদের উপরে এই মন্দির। অষ্টম মাসের পুর্ণিমার রাত্রিতে চন্দ্রালোকে উদ্ভাসিত হ্ুদের দিকে নিবিষ্ট মনে চেয়ে থাকতে থাকতে হঠাৎ মুরাসাকি প্লটট পেয়ে গেলেন। তৎক্ষণাৎ গেঞ্জি মনোগাতারির ছুটি অধ্যায় লেখা হয়ে গেল । এখনো সেই মন্দিরে একটি ঘর সাজিয়ে রাখা হয়েছে, তাকে বলা হয় গেঞ্জির ঘর। এই 4



Leave a Comment